মালয়েশিয়া কলিং ভিসা চেক করার নিয়ম

সরকারি ভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায় ২০২৪প্রিয় পাঠক আপনাদের অনেকের জানা নেই মালয়েশিয়া কলিং ভিসা চেক করার নিয়ম সেই সম্পর্কে বিস্তারিত। তাই আপনার ও যদি এমন প্রশ্ন থাকে তাহলে আমার আজকের এই আর্টিকেলটি মন দিয়ে পড়ুন। কেননা আমার আজকের এই আর্টিকেল এর মূল বিষয় হলো মালয়েশিয়া কলিং ভিসা চেক করার নিয়ম তাই নিয়ে আমার এই বিস্তারিত আলোচনা।

মালয়েশিয়া কলিং ভিসা চেক করার নিয়ম
তো আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট না করে চলুন শুরু করা যাক মালয়েশিয়া কলিং ভিসা চেক করার নিয়ম সেই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা।আমার এই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়লে আপনি আরো ভালো করে জানতে পারবেন মালয়েশিয়া কলিং ভিসা চেক করার নিয়ম সেই সম্পর্কে বিস্তারিত।

মালয়েশিয়ার ভিসা চেক

ভিসা আবেদনের জন্য মালয়েশিয়ায় কাজ করতে চাইলে, আপনার ভিসা চেক করতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রয়োজন হবে। প্রথমত, আপনি আপনার ভিসা অ্যাপ্লিকেশন নাম্বার এবং কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন নাম্বার জানতে হবে। এই দুটি তথ্য থাকলে, আপনি মালয়েশিয়ায় ভিসা চেক করতে সহজেই পারবেন। আরও দ্বারা, আপনি আপনার পাসপোর্ট নাম্বার দিয়েও ভিসা চেক করতে পারবেন। 

এছাড়া, মালয়েশিয়া কলিং ভিসা চেক করার পদ্ধতি জানতে হবে যাতে আপনি নিজেই আপনার ভিসা স্থিতি যাচাই করতে পারবেন। এই প্রক্রিয়ার জন্য মালয়েশিয়া গভর্নমেন্টের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন এবং প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে ভিসা চেক করুন। এই মাধ্যমে, আপনি সহজেই আপনার মালয়েশিয়া ভিসা স্থিতি নিজে যাচাই করতে পারবেন এবং চিন্তা করতে হবে না ভিসা কবে প্রাপ্ত হবে।

মালয়েশিয়ায় ভিসা চেক করার জন্য, প্রথমে মালয়েশিয়া গভর্নমেন্টের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ঢুকে এক-county বা কলিং ভিসা স্থিতি চেক করার জন্য একটি অপশন খুঁজে নেতে হবে। এই পদক্ষেপগুলি সাধারিতভাবে ওয়েবসাইটের মেনু বা সার্চ বক্সে পাওয়া যাবে। ভিসা অ্যাপ্লিকেশন নাম্বার এবং কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন নাম্বার দিয়ে আপনি স্থিতি চেক করতে পারবেন। এই তথ্যগুলি আপনির ভিসা অনুমোদন প্রক্রিয়ায় ব্যবহৃত হয়েছে এবং এটি আপনার ভিসা স্থিতি জানতে সাহায্য করতে পারে।

আপনি আপনার পাসপোর্ট নাম্বার দিয়েও ভিসা চেক করতে পারবেন, এটি আরও একটি সহজ উপায়। মনে রাখতে হবে, তবে, ভিসা প্রক্রিয়া কিন্তু সময়সীমিত হতে পারে, তাই পর্যাপ্ত সময় অগ্রগতি দেয়াটি গুরুত্বপূর্ণ।

কলিং ভিসা কাকে বলে

মালয়েশিয়া কলিং ভিসা হলো সাধারণভাবে শ্রমিকদের জন্য প্রদান করা হওয়া ভিসা, যা মূলত মালয়েশিয়ার পিএলকেএস সরকার কর্তৃক প্রদান করা হয়। এটি জেনারেল শ্রমিকদের জন্য ৩ বছরের মেয়াদে হয় এবং মেডিকেল ফিটনেস থাকলে মেয়াদ বাড়তে পারে ১০ বছর পর্যন্ত।

এই ভিসা পেলে শ্রমিকরা মালয়েশিয়ায় কাজ করতে পারে এবং তারা তাদের বাস ও কাজের জন্য অনুমোদিত হয়। ভিসা প্রাপ্ত শ্রমিকদের বৃদ্ধি, তাদের পরিবারের জন্য আরও সুবিধা সৃষ্টি করে, মালয়েশিয়া ভ্রমণের সময়ে একটি নিবেশ সম্বন্ধে তাদের উপযুক্তভাবে তৈরি করে। ভিসা আবেগ ও তথ্য প্রদানের জন্য আপনার যদি কোনো ক্ষেত্রে সহায়ক প্রতিষ্ঠানে যোগাযোগ করা দরকার, এটি আপনার আবেগ সৃষ্টি করতে সাহায্য করতে পারে। সঠিক তথ্য এবং প্রস্তুতির সাথে, মালয়েশিয়া কলিং ভিসা প্রাপ্তি অনেকটা সহজ হতে পারে।

ভিসা প্রস্তুতির জন্য আপনার নথি ও দস্তগিরি অবশ্যই পূর্ণ ও সঠিক হতে হবে। এছাড়া, মেডিকেল ফিটনেস সার্টিফিকেট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যা আপনার আদেশকৃত স্বাস্থ্যবিষয়ক পরীক্ষার ফলাফল দেখায়। ভিসা আবেগে অভিজ্ঞতা দেখিয়ে তাদের মনে প্রশ্ন হয়না। ভিসা আবেগে অভিজ্ঞতা দেখিয়ে তাদের মনে প্রশ্ন হয়না এবং আপনি সঠিকভাবে মালয়েশিয়ায় কাজ করার জন্য উপযুক্ত হন। এছাড়া, সহায়ক প্রতিষ্ঠানে কাজ করার ক্ষেত্রে আপনি আরও সুরক্ষিত মধ্যস্থভাবে তাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

ঘরে বসে ভিসা চেক

আমি কিছুদিন পর একটি ভিসা ইনফরমেশন সাইট খোলতে চেষ্টা করতে পারি। তারপর সেটির সাহায্যে আমি আমার নাম এবং আবেদনের নম্বর এন্টার করতে পারি। কয়েকটি সহযোগী তথ্য প্রদান করার পরে, সম্ভাবনা হয় যে আমি আমার ভিসা স্ট্যাটাস দেখতে পারি। 

এটি অনেকটা কমপ্লিকেটেড হতে পারে, কিন্তু এই প্রক্রিয়াটি খুব গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে বিদেশ যাওয়ার জন্য। আশা করি যে সবকিছু ঠিক থাকবে এবং আপনি আত্মবিশ্বাসে পূর্ণ হবেন। এটি আপনার ভিসা চেক করার পথে একটি উপকারী সূত্র হতে পারে, তাই ধরা হয় আপনি তার সাথে ভালোভাবে পরিচিত হতে পারবেন।

ভিসা চেকের মাধ্যমে আপনি তারপরের ধাপের জন্য প্রস্তুতি নিতে পারেন, যদি আপনি কোনো সমস্যার মুখোমুখি হন। এটি হলো একটি সাধারিত পদক্ষেপ, তবে এর মাধ্যমে আপনি আপনার যাত্রার প্রস্তুতি করতে সহায়ক তথ্য পাবেন।

একটি উপকারী টিপ আপনি কোনো আইনি সহায় নিতে চান কিনা, তা যাচাই করার জন্য আপনি যেভাবে তারপরের পদক্ষেপে এগিয়ে যেতে চাচ্ছেন, সেটি জানা গুরুত্বপূর্ণ। এখন আপনি আসল যাত্রার পরের দিনগুলি উপভোগ করতে পারবেন এবং নতুন অভিজ্ঞানে হেমন্ত হতে পারেন!

মালয়েশিয়ার কলিং ভিসা চেক

এখানে মালয়েশিয়া কলিং ভিসা চেক করার প্রক্রিয়া তিনটি পদক্ষেপে বিবেচনা করা হচ্ছে:

1.পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে চেকঃ আপনি আপনার পাসপোর্ট নাম্বার ব্যবহার করে মালয়েশিয়া কলিং ভিসা চেক করতে পারেন।

2.ভিসা এপ্লিকেশন নাম্বার দিয়ে চেকঃ আপনি ভিসা এপ্লিকেশন নাম্বার ব্যবহার করে চেক করতে পারেন, এটি এপ্লিকেশন জমা দেয়ার সময় প্রদান হয়।

3.কোম্পানি রেজিষ্টার নাম্বার দিয়ে চেকঃ আপনি আপনার কোম্পানি রেজিষ্টার নাম্বার ব্যবহার করে চেক করতে পারেন, এটি আপনার কাজের সংশ্লিষ্ট তথ্য অনুসন্ধান করতে সাহায্য করে।

এই তিনটি পদক্ষেপের মাধ্যমে আপনি আপনার মালয়েশিয়া কলিং ভিসা চেক করতে পারবেন। অনলাইনে আপনি এই তথ্যগুলি ব্যবহার করে সহজেই আপনার ভিসা স্থিতি পরীক্ষা করতে পারবেন।

পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে মালয়েশিয়া ভিসা কপি ডাউনলোড করার নিয়ম

আমরা এ বিষয়টি অনেকেই জানি না আপনি চাইলে পাসপোর্ট নম্বর দিয়ে মালয়েশিয়ার ভিসা কফি ডাউনলোড করতে পারেন কিন্তু এর জন্য আপনাকে সরকারি অনুমোদিত তার প্রতিষ্ঠানের রিক্যুটিং এজেন্সি হতে হবে। শুধুমাত্র যারা যারা সরকারি অনুমোদিত এজেন্ট তারাই পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে মালয়েশিয়ার ভিসা কফি ডাউনলোড করতে পারে এছাড়া অন্য কোন ব্যক্তি এই কফি ডাউনলোড করতে পারবে না ।

পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে মালয়েশিয়া কলিং পেপার বের করার নিয়ম

পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে মালয়েশিয়ার কলিং পেপার বের করার জন্য প্রথমত আপনাকে দুইটি ধাপ অনুসরণ করতে হবে। এক হচ্ছে এজেন্সি থেকে নিতে হবে এবং আরেকটি হচ্ছে কোম্পানি হতে নিতে হবে। পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে মালয়েশিয়ার কলিং পেপার রিকুটিং এজেন্সি নিতে হলে সেখানকার সরকারে কর্তব্যরত কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করে আপনি আপনার কলিং পেপার নিতে পারবেন।

মালেশিয়ার ভিসা কত ধরনের হয়ে থাকে?

মালেশিয়া ভিসা বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে তারমধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:-
  • বিজনেস ভিসা
  •         ওয়ার্ক পারমিট ভিসা 
  • রিটার্ন ভিসা 
  • স্টুডেন্ট ভিসা
  •         ট্যুরিস্ট ভিসা
  •         মেডিকেল ভিসা 

মালয়েশিয়ার ভিসার দাম কত

বর্তমানে মালয়েশিয়ার ভিসার দাম পর্যাপ্তভাবে জানি না, কারণ আমার জ্ঞানের সীমা ২০২১ সালে সমাপ্ত হয়েছে। তবে, আপনি চাচ্ছেন ভিসা প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানতে, সে সংক্ষেপে আমি বলতে পারি মালয়েশিয়ায় অনেক ধরনের ভিসা পাওয়া যায়, যা মোটামুটি বৃহত্তর অংশে কৃষি ও বিপন্ন কাজের জন্য। তাদের জন্য আপনাকে খরচ হতে পারে ৫ লাখ টাকা থেকে ৬ লাখ টাকা। তবে, অন্যান্য ভিসা বা দালাল মাধ্যমে যেতে হলে খরচ অনেক বেশি হতে পারে, সেই ক্ষেত্রে আপনি প্রায় ৮ থেকে ৯ লাখ টাকা বা তারও বেশি খরচ করতে পারেন।

মালয়েশিয়াতে ভিসা প্রাপ্ত করতে গিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ মেয়াদ অনুযায়ী যাচাই করতে হয়, কারণ ভিসা সংক্রান্ত নতুন ব্যবস্থার সাথে আবারও পরিবর্তন হতে পারে। ভিসা অ্যাপ্লিকেশন প্রক্রিয়া সরকারি অফিস বা কোনও নিজস্ব অফিসের মাধ্যমে করা হয়ে থাকে, এবং আপনার যোগাযোগ করতে হতে পারে স্থানীয় দূত বা এজেন্টের সাথে। ভিসা প্রক্রিয়া শুরু হতে আপনি কিছু নিয়মাবলী অনুসরণ করতে হবেন, এবং সঠিক দক্ষতা এবং যোগ্যতা সাবমিট করতে হবেন।

এই সমস্ত প্রক্রিয়া অনুসরণ করা গুরুত্বপূর্ণ, এবং এটি আপনাকে মালয়েশিয়ায় সহায়ক হতে সাহায্য করতে পারে।

শেষ কথাঃ মালয়েশিয়া কলিং ভিসা চেক করার নিয়ম

প্রিয় পাঠক আপনারা এতক্ষণ পড়ছিলেন মালয়েশিয়া কলিং ভিসা চেক করার নিয়ম সেই সম্পর্কে বিস্তারিত। আশা করি আমার আজকের এই পোষ্টটি পড়ে আপনার উপকারে আসবে। আমার এই ওয়েব সাইট এ আপনাদের জন্য প্রতিনিয়ত নতুন নতুন তথ্য নিয়ে বাংলা আর্টিকেল লিখে আসছি। আমার এই পোষ্টটি যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে আপনার বন্ধুর কাছে শেয়ার করতে পারেন। আর যদি নতুন কোনো বিষয়ে তথ্য জানতে চান তাহলে আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারেন। এতক্ষণ আমার এই পোষ্টটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাহারাব্লগ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url