পেটের চর্বি কমানোর ৯টি সহজ খাদ্য তালিকা - ব্যায়াম ছাড়া পেটের মেদ কমানোর উপায়

মেডিকেল ফিট হওয়ার উপায়প্রিয় পাঠক, আপনি হয়তো আপনার পেটের চর্বি কমানোর জন্য অনেক কাছে তথ্য বা ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা নিয়েছেন। কিন্তু কোন মতেই কাজ হচ্ছে না। কিভাবে আপনার শরীরের চর্বি বা মেদ দূর করবেন। তা আপনি যদি আমাদের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে সম্পন্ন পড়েন। তাহলে আসা করছি আপনার সমস্যার সমাধানা পেয়ে যাবেন।                                   
পেটের চর্বি কমানোর ৯টি সহজ খাদ্য তালিকা
এ আর্টিকেলে আমরা চেষ্টা করেছি। আপনার পেটের চর্বি ও মেদ কিভাবে কমাবেন এছাড়াও বেশ কিছু আরো পয়েন্ট নিয়ে আলোচনা করেছি। যে গুলো আপনার অনেক উপকারে আসবে। তো চলুন আজকে সেই সকল বিষয়ের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নেওয়া যাক।

ভূমিকা

আমরা জানি, স্বাস্থ্য সুখের মূল স্বাস্থ্য যদি ভালো না থাকে। আমাদের কোন কাজে বা কোন কিছুতেই মন বসে না। তাই আমাদের উচিত হবে শরীরের যত্ন ও সঠিক সময়ে খাবার নিয়ম কারণ মেনে খেতে হবে। আজকে আপনাদের শরীরের চর্বি কিভাবে দূর হবে তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

খাদ্য তালিকায় কি কি খেলে আমাদের শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকবে। এবং পেটে চর্বি বা মেদ জমা হবে না সেইসব খাবার নিয়ে এবং কিছু গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট বিস্তারিত নিচে আলোচনা করা হলো।

পেটের চর্বি কমানোর নয়টি সহজ খাদ্য তালিকা

পেটে মেদ বা চর্বি হলে চলা-ফেরায় যেমন কষ্ট হয়, তেমনি নষ্ট হয় সৌন্দর্যও। অনেকে আছেন খুব বেশি মোটা না কিন্তু পেটে অনেক মেদ কিংবা দেহের কিছু কিছু স্থানে মেদ জমায় খুবই অস্বস্তি বোধ করেন। কোনো ভালো পোশাক পড়লেও ভালো লাগে না। শরীরের এই বাড়তি মেদ কিভাবে দূর করা যায় তার কয়েকটি খাদ্য তালিকায় সহজ উপায় পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো।

স্বাস্থ্যকর খাবার
আজেবাজে খেয়ে পেট ভর্তি না করে। স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য দেহের প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে। প্রতিদিন আমাদের পুষ্টি মেটাতে খাদ্য তালিকায় স্বাস্থ্য কর খাবার রাখা একান্ত প্রায়েজন। স্বাস্থ্য ওজন ঠিক রাখার জন্য সঠিক খাদ্য তালিকার বিকল্প নেই। নিচে তা বর্ণনা করা হলো-

মধুঃ আমাদের শরীরের জন্য মধু প্রতিদিন সকালবেলা খাওয়ার অভ্যাস খুবই ভালো । এমনকি মধু খেলে ত্বক ভালো থাকে।

কালোজিরাঃ- আমরা জানি কালোজিরা সকল রোগের মহা ওষুধ বলে খ্যাতি রয়েছে। প্রতিদিন ঘুমানোর আগে অল্প করে কালোজিরা খেলে শরীরের জন্য খুবই উপকারী।

খেজুরঃ খেজুরে রয়েছে পটাশিয়াম এবং ফাইবার যা আমাদের শরীরের জন্য খুব ভালো উৎস। খেজুর আমাদের শরীরে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে এবং শরীরের শক্তি যোগায়।

শাকসবজিঃ আমাদের শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য শাক সবজির বিকল্প নেই। যেসব শাকসবজি খেলে শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখে তা হলো শসা,লাউ, গাজর, মিষ্টি কুমড়া টমেটো আলু ব্রুকলি ইত্যাদি।

লেবুঃ প্রতিদিন একটি করে লেবু খেলে আমাদের শরীরের মেদ বা চর্বি কেটে যায়। তবে লেবু বেশি খেলে এসিডিটির সমস্যা হতে পারে।

গ্রিন টি
ওজন কমাতে গ্রিন টি অনেক জনপ্রিয় ও পরিচিত। গ্রিন টি তে রয়েছে শক্তিশালী এন্টি অক্সিডেন্ট যা শরীরে জমে থাকা শক্ত চর্বি গলে ফেলে। এবং আমাদের পেটের মেদ ও চর্বি কমাতে অনেক বেশি কার্যকর। গ্রিন টি এক গ্লাস হালকা কুসুম গরম পানিতে মিশিয়ে খাবেন। প্রয়োজনে দিনে তিন থেকে চারবার খাবেন।

শর্করা জাতীয় খাবার
শর্করা জাতীয় খাবার অল্প পরিমাণ খেয়ে বেশি করে শাকসবজি খেয়ে আমাদের পেট ভরাটে হবে। এর সাথে টক জাতীয় ফল খেতে পারেন। যেমন জলপাই আমড়া তেঁতুল কামরাঙ্গা ইত্যাদি। এমনকি খোসাসহ ফল খেতে পারেন। আপেল শসা পেয়ারা গাজর ইত্যাদি। এসব ফল খেলে দেহের জলের ঘাটতি পূরণ করে যা আমাদের শরীরের চর্বি বা মেদ জমতে বাধা দেয।

লেবুর রস ও তেঁতুল
ঘুম থেকে উঠে সকালে খালি পেটে এক গ্লাস হালকা কুসুম গরম পানিতে লেবুর রস ও তেঁতুলের রস মিশিয়ে পান করুন । কারণ তেঁতুলে রয়েছে প্রোটিন ফাইবার পটাশিয়াম ফসফরাস আইরন ভিটামিন সি
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়া উপাদান পাওয়া যায়। ফলে কোলেস্টেরল বাড়ার কোন সম্ভাবনা থাকে না। লেবু ও তেঁতুল একসাথে পান করলে আমাদের শরীরের চর্বি ও মেদ কমতে থাকে।

ডায়েটের খাবার ও ত্রিফলা
সডায়েটে খাবারের মেনুতে ত্রিফলা অন্তর্ভুক্ত করতে হবে । এটি আমাদের শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করে। এবং দেহের পরিপাকতন্ত্রকে চাঙ্গা করতে সাহায্য করে। এক কাপ চা চামচ ত্রিফলার গুড়া রাতে খাবার পর হালকা কুসুম গরম পানির সাথে মিশিয়ে আমাদের সেবন করতে হবে। তাহলে আমাদের শরীরের চর্বি কমবে।

দারুচিনি
দারুচিনি মেটাবোলিজম বাড়িয়ে শরীরের মেদ কমাতে সহায়তা করে। এছাড়া দারুচিনি শরীরে শর্করার মাত্রা কমিয়ে দেয়, যার ফলে এটি ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়।

প্রোবায়োটিক গ্রহণ করুন
প্রোবায়োটিক গ্রহণ করুন এর জন্য নিয়মিত খেতে পারেন টক দই। এতে থাকা অনুজীব হজমে সাহায্য করে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এমনকি কোলেস্টরল ও রক্তচাপ কমায়,এটি বিজ্ঞানীদের মত, প্রোবায়োটিক ডাইবেটিস কমাতে সাহায্য করে। পেটের চর্বি কমতে দৈনন্দিন আধা কাপ পুষ্টিযুক্ত টক দই বা এক বোতল প্রবায়োটিক পানীয় পান করুন। ফেলে আমাদের শরীরের মেদ কমবে।

সাদা চাল ও সাদা আটার বিকল্প
সাদা চাল সাদা আটার বিকল্প দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। যেমন লাল চাল লাল আটা তৈরি খাবার এবং শাকসবজি ফলমূল জাতীয় খাবার মিলবে আশঁ।

পানি
আমরা জানি পানির উপর নাম জীবন। পানি ছাড়া আমরা চলতে পারি না। এই পানি আমাদের শরীরের মেদ বা চর্বি কমাতে অনেক ভাবে সাহায্য করে। যখন আমাদের পিপাসা লাগবে সেই সময় ঠান্ডা পানি না খেয়ে হালকা কুসুম গরম পানি পান করতে হবে। এতে হজম শক্তি বাড়ে ফলে শরীরের চর্বি কমে।

তল পেটে চর্বি কমানোর উপায়

রাতে শোয়ার আগে এবং ঘুম থেকে সকালে উঠে খালি পেটে কাঁচা রসুন কয়েক কুয়া চিবিয়ে নিন। রসুন খাওয়ার পরে এক গ্লাস হালকা কুসুম গরম পানি এবং অর্ধেক পাতি লেবুর রস মিশিয়ে খান তবে কোন প্রকার লবণ দিবেন না। কিন্তু মধু মেশাতে পারেন এটি একটানা ১০ থেকে ২০ দিন খেলে তলপেটে চর্বি কমে যাবে। ডায়েরে সাদা ভাত বাদ দিন প্রতিদিন শাক ও সবজি খান চিনি জাতীয় খাবার থেকে দূরে থাকুন এমনকি চকলেট ও খাবার খাওয়া যাবে না।

বড় প্লেটের বদলে ছোট প্লেট খাবার নিন
অতিরিক্ত খাবার এড়াতে ছোট প্লেট খাবার নিন এর কারণ ছোট প্লেটের খাবার নষ্ট হওয়ার কোন ভয় থাকে না এবং প্রয়োজনে চেয়ে অতিরিক্ত খাওয়ার সম্ভাবনা কমবে।

কোনো বেলার খাবার বাদ দিবেন না
আপনি যদি কোনো বেলার খাবার বাদ দেওয়ার অভ্যাস থাকে, তাহলে এখন থেকেই তা বদলে ফেলার চেষ্টা করুন। কোন বেলার খাবার বাদ দিবেন না। যদি কোনো কারণে খাবার বাদ পড়ে যায়, তাহলে পরের কোনো বেলায় যেন অতিরিক্ত ভোজন বা অস্বাস্থ্যকর খাবার না খাওয়া হয় সে ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে। তাহলে পেটের চর্বি সহজেই কমবে।

প্রচুর পানি পান করুন
সুস্বাস্থ্যের জন্য পানি অপরিহার্য, তবে এটি আপনাকে ওজন কমাতেও সাহায্য করতে পারে। প্রচুর পরিমাণে জল পান করা আপনার বিপাককে বাড়িয়ে তুলতে এবং আপনার পাচনতন্ত্রকে সঠিকভাবে কাজ করতে সহায়তা করে।

প্রচুর পানি পান করা পেটের চর্বি কমাতেও সাহায্য করতে পারে, কারণ এটি টক্সিন বের করে দিতে এবং ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করে।

গ্রিন টি
গ্রিন টি হল একটি প্রাকৃতিক মেটাবলিজম বুস্টার যা পেটের চর্বি কমাতে সাহায্য করে। উপকার পেতে প্রতিদিন এক কাপ গ্রিন টি পান করুন।গ্রিন টি পান করা পেটের চর্বি কমাতে সাহায্য করার একটি দুর্দান্ত উপায় হতে পারে। গ্রিন টিতে বেশ কিছু যৌগ রয়েছে যা ওজন কমানোর ক্ষেত্রে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।

ব্যায়াম ছাড়ায় পেটের মেদ কমানোর উপায়।

শরীরের বাড়তি ওজন যে কোনো মানুষের জন্যই ক্ষতিকর। অতিরিক্ত পেটের মেদ শরীরে বিভিন্ন সমস্যা তৈরি করে। যেমন- হৃদরোগ, স্ট্রোক, শ্বাসকষ্ট ডায়াবেটিস ইত্যাদি।বংশগতি, খাদ্যাভ্যাস, জীবনযাপনের ধরন ইত্যাদি পেটের মেদ বাড়তে বড় ভূমিকা পালন করে।ব্যায়াম না করেই ওজন কমানোর কয়েকটি উপায় জেনে নিন।

খাওয়ার আগে পানি পান করুন
পানি নিয়ম মেনে পান করলে খিদে কম পাবে এবং হজমের সমস্যাও মিটবে। তাতে ওজন কমার সুযোগ থাকবে বেশি। বিশেষ করে দুপুর বা রাতের খাবার খাওয়ার আগে পানি পান করতে পারেন। তাতে বেশি খাওয়ার প্রবণতা কমবে। ওজন কমানোর অন্যতম প্রধান উপায় হচ্ছে আপনাকে অবশ্যই সুষম খাবার খেতে হবে।বেশি পরিমাণে ফলমূল, শাকসবজি ইত্যাদি খাওয়ার চেষ্টা করুন। চর্বি বা চর্বিজাতীয় খাবার পুরোপুরি বাদ দিন। বাইরের তেলে ভাজা খাবার খাদ্যতালিকা থেকে একেবারেই বাদ দিতে হবে।

লেবু-পানি পান
প্রতিদিন সকালে চিনি ছাড়া লেবু-পানি পান করুন। এক গ্লাস গরম পানিতে অর্ধেক লেবু চিপে, সঙ্গে একটু মধু মিশিয়ে নিন। এটি আপনার শরীরের অতিরিক্ত মেদ ও চর্বি কমাতে সবচেয়ে ভালো উপায়।

মশলা 
অনেকের মতে, রান্নায় অতিরিক্ত মশলা ব্যবহার করা ঠিক না। কিন্তু মশলা আপনার ওজন কমাতে দারুন সহায়ক। রান্নায় ব্যবহার করুন দারুচিনি, আদা ও গোলমরিচ। এগুলো আপনার রক্তে শর্করার পরিমাণ কমাবে ও পেটের মেদ কমাতে সাহায্য করবে।

মহিলাদের পেটের মেদ কমানোর ব্যায়াম

মাত্রাতিরিক্ত স্বাস্থ্য ও মেদ মানুষের স্বাভাবিক জীবনের ব্যাঘাত ঘটায়। তাই নিজেকে সুস্থ রাখতে পরিশ্রম করতে হয় প্রচুর। জিমে যাওয়া, মেপে খাওয়াদাওয়া করা, হাঁটাহাঁটি, দৌড়ানোর চেষ্টার পরেও অনেক সময় ওজন কমতে চায় না। এই দীর্ঘ প্রক্রিয়ায় তখন অনেকেই ধৈর্য হারিয়ে ফেলেন। তবে তাদের জন্য সুখবর দিয়েছেন পুষ্টিবিদরা। পুষ্টিবিদরা জানাচ্ছেন, দ্রুত ওজন কমানোর মন্ত্র লুকিয়ে রয়েছে সকালের কয়েকটি কী কাজ করলে নিজেকে সুস্থ রাখা যাবে চলুন জেনে নিই─

হাঁটাহাঁটি
মেয়েদের ওজন কমানোর জন্য হাঁটা একটি জনপ্রিয় ওয়ার্কআউট। এটি লো-ইম্‌প্যাক্ট ব্যায়াম এবং মেয়েরা প্রায় যে কোনও জায়গায়, যে কোনও সময় করতে পারেন। তাজা বাতাস এবং ভিটামিন ডি পাওয়ার জন্যেও হাঁটা দুর্দান্ত। দিনে 30 মিনিট হাঁটা মেয়েদের ক্যালোরি পোড়াতে এবং ধীরে ধীরে ওজন কমাতে সাহায্য করে।

সাইকেল চালানো
বাড়িতে এবং বাইরে মেয়েদের ওজন কমানোর ব্যায়াম হিসেবে সাইকেল চালানো অন্যতম ও সেরা । এই লো-ইম্প্যাক্ট ব্যায়াম মেয়েরা ঘরে বা বাইরেও করতে পারেন। সাইকেল চালালে পা, বাহু এবং কোমর ভালো থাকে। দিনে 30 মিনিট সাইকেল চালালে মেয়েদের ক্যালোরি কমাতে এবং হার্ট ভালো রাখতে সাহায্য করে।

দড়ি লাফ খেলা
অনেকেই কর্মব্যস্ততার কারণে নিয়মিত হাঁটার সময় বা সুযোগ পান না। তাদের জন্য দড়ি লাভ হতে  পারে সেরা উপায়। দড়ি লাফের মাধ্যমে দ্রুত ক্যালোরি বার্ন করা যায়। গবেষণা বলছে, ১০ মিনিট হাঁটার চেয়ে দৈনিক ১০ মিনিট দড়ি লাফ দিলে বেশি ক্যালোরি বার্ন করা যায়। এতে পেশিও শক্তিশালী হয়।এবং পেটের মেদ ও কমাতে অনেক সাহায্য করে।

লেখকের মন্তব্য

পরিশেষে বলতে পারি আমরা সবাই পেটের চর্বি বা মেদের সমস্যায় ভুক্তভোগী । তাই আপনারা যেন ঘরে বসেই শরীরের চর্বি ও মেদ কমাতে পারেন। তার জন্য কিছু তথ্য আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি। আশা করি পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন। সুতরাং আর্টিকেলটি পড়ে আপনার যদি ভালো লেগে থাকে এবং উপকৃত হয়ে থাকেন। তাহলে নিচে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন এবং আরো গুরুত্বপূর্ন তথ্য পেতে আমার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাহারাব্লগ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url