গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া যাবেনা - গর্ভবতী মায়ের যেসব ফল খাওয়া উচিত নয়

গর্ভবতী আল্ট্রাসনোগ্রাফি খরচ কত?প্রিয় পাঠক আপনি জানতে চেয়েছেন একজন মহিলা গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া যাবে না। আপনি যদি গর্ভাবস্থায় মা ও শিশুকে সুস্থ সবল রাখতে চান তাহলে কয়েকটি ফল কোন মতেই খাওয়ানো যাবে না। আর আপনি যদি এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়েন। তাহলে আশা করছি গর্ভবতী কালীন মাও শিশু কিভাবে সুস্থ থাকবে। তা নিয়ে বিস্তারিত নিচে আলোচনা করা হলো।
গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া যাবেনা
 
এই আর্টিকেলে আমরা চেষ্টা করেছি।গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া যাবেনা এবং কি খেলে উপকার হবে। এবং গর্ভাবস্থায় কি কি সমস্যা হতে পারে তার সমাধান। এই পোস্টটির কিছু পয়েন্ট উল্লেখ করা হয়েছ।তা বিস্তারিত পড়লে আশা করছি আপনারা উপকৃত হবেন। চলুন তথ্যগুলো জেনে নেওয় যাক।

ভূমিকা

আমরা জানি একজন গর্ভাবস্থায় নারী তার বাচ্চাকে ১০ মাস ১০ দিন পেটে গর্ভধারণ করে রাখে,এরপরে আল্লাহর হুকুমে সেই বাচ্চা পৃথিবীতে ভূমিষ্ঠ হয়। একজন গর্ভাবস্থায় মা তার বাচ্চাকে সুস্থ সবল রাখার জন্য এত কষ্ট করতে হয়। যে বলে প্রকাশ করা যাবে না। প্রিয় পাঠক, আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না।
গর্ভাবস্থায় একজন মা তার বাচ্চাকে সুস্থ রাখার জন্য কি কি ফল খাবে এবং কি কি খাবেনা । কোন কোন ফল খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে।তা সঠিক তথ্য আজ আপনাদের সামনে তুলে ধরবো। এবং গর্ভাবস্থায় কি কি সমস্যা হতে পারে এবংগর্ভাবস্থায় সহবাস করা যাবে কি যাবে না।

তা নিয়ে নিচের পয়েন্ট গুলোতে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছ। আপনারা যদি পোস্টটি সম্পূর্ণ মনযোগ দিয়ে পড়েন তাহলে আপনারা যা জানতে চেয়েছেন নিশ্চয়ই তা পেয়ে যাবেন ইনশাল্লাহ।

গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া যাবেনা - গর্ভবতী মায়ের যেসব ফল খাওয়া উচিত নয়?

একজন নারী যখন গর্ভবতী হয়, তখন তার বাসার লোক বা তার স্বামী তাকে বেশি বেশি করে খেতে বলে। কিন্তু বেশি খাওয়ার মানে এই না যে তার শরীর ভালো রাখার জন্য খেতে বলছে। এর অর্থ হচ্ছে গর্ভবতী অবস্থায় মা ও শিশুকে সুস্থ রাখার জন্য শাকসবজি ফল ইত্যাদি খেতে বলে। কিন্তু গর্ভবতী অবস্থায় যেসব ফল খাওয়া যাবে।

সেগুলোর সম্পর্কে জানবো, অনেক সময় বিভিন্ন রকমের সমস্যা থেকে থাকে যা মা ও শিশুর জন্য সমস্যা সৃষ্টি করে। তাই ডাক্তার গর্ভাবস্থায় নারীদের কিছু ফল খেতে নিষেধ করেন। যেমন আনারস, পেঁপ, আঙ্গুর এসব ফলের সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

আনারস
এটি একটি টক মিষ্টি ফল গর্ভবতী মায়েদের আনারস খাওয়া একদমই উচিত নয়। কারণ আনারসে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ব্রোমেলিন নামক যে এনজাইম টি পাওয়া যায়। সেটি প্রোটিনকে ভেঙে দেয় যার ফলে গর্ভবতী মায়েদের জরায়ুকে নরম করে ফেলে।

যার ফলে প্রসবের যন্ত্রণা শুরু হতে পারে এছাড়াও অতিরিক্ত আনারস খেলে গর্ভবতী মায়ের ডায়রিয়া হতে পারে যার ফলে ডিহাইড্রেশন হয় ।তাই গর্ভবতী নারীদের নিরাপত্তার জন্য আনারস ফল না খাওয়ায় ভালো।

পেঁপে
গর্ভবতী অবস্থায় পেঁপে খাওয়া উচিত নয় কারণ পেঁপে শরীরের তাপ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এর ফলে ল্যাটেক্স উপাদান প্রসবের নির্দিষ্ট সময়ের আগে জরায়ুকে সংকোচন রক্তপাত ও গর্ভপাত ঘটার কারণ হতে পারে। তাই গর্ভাবস্থায় কাঁচা বা পাকা পেঁপে খাওয়া উচিত নয়।

আঙ্গুর
আঙ্গুরে রাসভেরাট্রল নামক যৌগ হরমোনের ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি করে। যা গর্ভবতী নারীদের শরীরে বিষাক্ত পদার্থ বাড়াতে কাজ করে।

গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া যাবে - গর্ভাবস্থায় কোন কোন ফল খাওয়া ভালো?

আপনারা যারা এই পোস্টটি দেখছেন নিশ্চয়ই তারা গর্ভাবস্থায় মায়ের ফল খাওয়ার। তালিকা খুঁজছেন গর্ভবতী অবস্থায় তার পরিবার এবং ডাক্তার ও তার স্বামী তাকে বেশি বেশি ফলমূল শাক সবজি খেতে বলে। এর কারণ আপনি এবং আপনার বাচ্চা সুস্থ রাখার কামনা করছে সবাই।
তার জন্য আপনাকে পরিমাণ মতো শাকসবজি ফল খেতে হবে। না হলে আপনার বাচ্চা পুষ্টিগুণ সক্ষমতা সম্পূর্ণরূপে পরিপূর্ণ হবে না। চলুন জেনে নেওয়া যাক গর্ভবতী অবস্থায় বাচ্চা ভালো রাখার জন্য কি ফল খাওয়া উচিত হবে।

কলাঃ গর্ভবতী অবস্থায় খাদ্য তালিকায় প্রতিদিন কমপক্ষে একটি করে কলা খাওয়া উচিত । কারণ কলা ফলদের মধ্যে জনপ্রিয় এবং কলার স্থান ফলের তালিকার প্রথম স্থান।. কলা শরীরের শক্তির চাহিদা পূরণ করে। কলা তে রয়েছে ভিটামিন সি ভিটামিন বি৬ পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মত পুষ্টিগুণ রয়েছে। যার ফলে স্নায়ু ও মাংসপেশীর কার্যকর্ম সুষ্ঠভাবে সম্পূর্ণ হয়।

কিউবঃ ফলের মধ্যে তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে এতে রয়েছে ভিটামিন সি, ই, এ পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম ফসফরাস। এসিড এবং টাইটরি ফাইবারের মতো পোস্টটিতে ভরপুর। কেউব আপনাকে সর্দি কাশি থেকে রক্ষা করতে সহায়তা করে। এমনকি আমাদের কোন স্থানে কেটে গেলে রক্ত জমাট বাধা দেয় সাহায্য করে এবং গর্ভাবস্থায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

আপেলঃ গর্ভাবস্থায় আমাদের উচিত হবে প্রতিদিন অন্ত পক্ষে একটি করে আপেল খাওয়া। আপেল খেলে বাচ্চা এজমা এলার্জি রোগ থেকে রক্ষা পায় এমনকি হিমোগ্লোবি সংক্রান্ত রোগ হতে পারে। আপেলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আইরন এটি আর পটাশিয়াম ও লোভ সমৃদ্ধ শরীরের পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করে। আপেল বর্তমানে সারা বছর পাওয়া যায়।

পেয়ারাঃ পেয়ারার পুষ্টিগুণ উপাদান গুলো গর্ভকালীন অবস্থায় অবশ্যই নেওয়া উচ। পেয়ারাতে প্রচুর      ভিটামিন সি, ই, আইসো-ফ্র্যাভেনের উপাদান থাকে। আতাঃ আতাতে রয়েছে ভিটামিন এ এবং সি সমৃদ্ধ যার ফলে বাড়ন্ত শিশুর চোখ চুল , ত্বক এবং শরীরের টিস্যু গঠনের জন্য প্রয়োজন।

চেরিঃ এই ফলটি ভিটামিন সি তে ভরপুর শ্রীপুর সাধারণত আমাদের সর্দি কাশি মতো সংক্রান্ত রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।

স্ট্রবেরিঃ ভিটামিন ফাইবার ফোলেট সমৃদ্ধ পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে। যা আপনার বাচ্চার হাড় গুলোকে শক্তিশালী ও মজবুত করতে সাহায্য করে।

গর্ভকালীন অবস্থায় কি কি সমস্যা হয়?

একজন মহিলা যখন গর্ভবতী হয়। তখন মহিলাটির নানারকম সমস্যা দেখা দেয়, তখন সে গর্ভবতী মহিলাটি দুশ্চিন্তাতে ভোগে গর্ভাবস্থায় মহিলাদের যা যা সমস্যা হয় । তা নিচে বিস্তারিত উল্লেখ করা      হলো।
  • বমি বমি ভাব হয় ও মাথা ঘুরে।
  • মাঝা এবং কোমর ব্যথা করে।
  • পায়ে পানি আসা বা পা ফুলা।
  • বুকে জ্বালাপোড়া করা।
  • সাদাস্রাব যাওয়া।
  • তলপেট তীব্র ব্যথা করে।
  • গর্ভাবস্থায় অনেকের উচ্চ রক্তচাপে সমস্যা হতে পারে।
  • এ সকল সমস্যা গুলো একজন মহিলা গর্ভবতী অবস্থায় সম্মুখীন হতে হয়।

গর্ভবতী মায়ের প্রথম তিন মাসের সর্তকতা

গর্ভবতী মায়েদের পেটের মধ্যে যে বাচ্চা থাকে। সে বাচ্চার সঠিক ও পরিপূর্ণ বিকাশের জন্য প্রথম তিন মাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এ সময বাচ্চার শরীরের অঙ্গ পতঙ্গ হাড় মাংস পেশি গঠন এবং বিকাশ ঘটে। কিন্তু একটি কথা মনে রাখতে হবে প্রথম তিন মাসে বাচ্চা এবসন বেশি ঘটে। তাই আমাদের প্রথম তিন মাস অনেকটা সতর্কতার সাথে থাকা অত্যন্ত জরুরী।

খাবারঃ গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাস অতিরিক্ত খাবার তেমন প্রয়োজন নাই। কিন্তু গর্ভকালীন অবস্থায় খাদ্য তালিকায় সুষম ও পুষ্টিকর সমৃদ্ধ খাবার থাকা একান্ত জরুরী। যেমন শাকসবজি ফল প্রচুর পরিমানে খেতে হয়। যেমন পালং শাক বাঁধাকপি ব্রকলি লাল শাক রঙিন সবুজ শাক ইত্যাদি। আরো রয়েছে দুধের তৈরি মাখন দই পনির ইত্যাদি।

গর্ভকালীন অবস্থায় মায়েদের কিছু পরিবর্তন আসতে পারে বমি বমি ভাব মাথা ঘোরা কোমর ব্যাথা খাওরে অরুচি ইত্যাদি। চিন্তার কারণ নাই সঠিক সময়ে ডাক্তারের চিকিৎসা দিতে হবে। এবং খেয়াল রাখতে হবে।

যেকোনো সময় ডাক্তার এর সাথে যেন যোগাযোগ রাখতে পারে। একজন গর্ভবতী মাকে কমপক্ষে ৮ থেকে ১০ ঘন্টা ঘুমের প্রযোজন। একজন মহিলাকে এইসব বিষয়ে সতর্কতা থাকতে হবে। তাহলে মা এবং শিশু দুজনেই আল্লাহর রহমতে ভালো থাকবে।

মাসিক বন্ধ হওয়ার কতদিন পর প্রেগনেন্সি বোঝা যায়

চিকিৎসকের মতে মাসিক মিস হওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে ৯০ শতাংশ মহিলাদের গর্ভাবস্থায় লক্ষণগুলো সামনে দেখা দিতে পারে। কিন্তু গর্ভবতী হওয়ার পুরো লক্ষণ ৬ থেকে ৮ সপ্তাহ মধ্যে দেখা দেয়। কিন্তু যাদের নিয়মিত মাসিক হয় ।তাদের ক্ষেত্রে বলছি মাসিক বন্ধ হওয়ার ১৫ দিন পরে টেস্ট করলে নিশ্চিত ফলাফল পাওয়া যাবে যে সে প্রেগনেন্সি কিনা। 

এক্ষেত্রে সাধারণত আমরা পরীক্ষার জন্য ঘরোয়া উপায়ে কাঠি ব্যবহার করে থাকে। চিকিৎসকের মতে প্রাথমিক অবস্থায় ব্লাড টেস্ট এবং ইউনিট টেস্ট এর মাধ্যমে প্রেগনেন্সি বুঝা যায়।

গর্ভাবস্থায় সহবাসের সঠিক নিয়ম

গর্ভাবস্থায় সহবাস করার সঠিক নিয়ম আমরা অনেকেই জানিনা। আবার জানা থাকলেও হয়তো সঠিক নিয়ম জানা নাই আজকে আমি আপনাদের জানাবো গর্ভাবস্থায় কতদিন সহবাস করা নিরাপদ। আমাদের অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে গর্ভবতী অবস্থায় স্ত্রীর সঙ্গে সহবাস করলে কোনভাবে সন্তানের কোনো ক্ষতি হবে কিনা।

সবচেয়ে বেশি চিন্তাতে থাকে নারীরা তারা মনে করে গর্ভবতী অবস্থায় সহবাস করলে তাদের সন্তানের ক্ষতি হবে। সূত্র ক্ষেত্রে বলবো এটা ভুল ধারণা নিঃসন্দেহে আপনারা গর্ভাবস্থায় সহবাস করতে পারবে। কিন্তু সতর্কতার সহিত সহবাস করতে হবে। গর্ভাবস্থায় সহবাস করার কোন নির্দিষ্ট নিয়ম কারণ নেই। কিন্তু গর্ভাবস্থায় সহবাসের সময় একটু বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

যেভাবে সহবাস করলে আপনার স্ত্রী আঘাতপ্রাপ্ত না হবে। সেই ভাবে সহবাস করতে হবে কারণ আঘাতপ্রাপ্ত হলে আপনার সন্তানের ক্ষতি হতে পারে। বিশেষ করে আপনাদের জন্য গর্ভাবস্থায় সহবাস করা প্রথম তিন মাস এবং শেষের দুই মাস না করায় ভালো। এর মাঝ খানে আপনি যেকোনো সময় যে কোন অবস্থায় আপনার সহবাস করতে পারেন।

গভাবস্থায় কত মাস পযন্ত সহবাস করা য়াবে

একজন গর্ভবতী মহিলার ও তার স্বামী দুজনকে একটি কথা মাথায় রাখতে হবে। গর্ভবতী অবস্থায় প্রথম তিন মাস সহবাস না করায় উত্তম কারণ এই সময় গর্ভপাত হওয়ার আশঙ্কা সবচেয়ে বেশি থাকে।এরপর গর্ভের শেষ দুই মাস খুব বিপদ জনক সময় একজন গর্ভবতী মায়ের জন্য ৷

তাই এসময় সহবাস করা উচিৎ নয়৷।মাঝের মাসগুলোতে আপনি সহবাস করতে পারেন অনায়াসে ৷ তবে পেটে যেন আঘাত বা চাপ না লাগে বিষয়টা মাথায় রাখতে হবে ৷

গর্ভবতী অবস্থায় সহবাস করার উপকারিতা

একজন গর্ভবতী নারী সহবাস নিয়ে বিভিন্ন রকম দ্বিধা দ্বন্দ্বে থাকে। আসলে গর্ব অবস্থায় সহবাস করা যাবে কিনা। সহবাস করলে বা বাচ্চার কোন ক্ষতি হবে কিনা। উত্তরে বলব গর্ভকালীন অবস্থায় সহবাস করলে কোন ক্ষতি হবে না বরং উপকার হবে। কি কি উপকার হতে পারে চুলোন নিচে তার বিস্তারিত দেওয়া হলো।
  • মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকা যায়।
  • উচ্চ রক্তচাপ কমায়।
  • দেহের রক্ত সঞ্চালনা করতে সাহায্য করে।
  • প্রসব শ্রম ও সহজ প্রসাবে সহায়তা।
  • গর্ভবতী অবস্থায় সহবাস করলে শরীরের চর্বি কমাতে সাহায্য করে।
  • গর্ভবতী অবস্থায় সহবাস করলে স্বামী ও স্ত্রীর দুজনের শরীর সুস্থ থাকে।
  • মূত্রের লিফেজ কমানো এবং মূত্রথলিতে ভালো নিয়ন্ত্রণ।
  • দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
  • ভালো অর্গাজম এবং অনেক তৃপ্তি পায়।
  • দাম্পত্য জীবনে সুখ ও শান্তি আসে।

উপস্থাপনা

পরিশেষে বলতে চাই গর্ভাবস্থায় একজন মা কে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয। যা অন্য কোন মানুষের দ্বারা সম্ভব নয়। একজন মা ই পারে তার বাচ্চা কে সুন্দর ও সুস্থ রাখতেন। তাই আমাদের উচিত হবে গর্ভকালীন অবস্থায় একজন নারীকে অনেক বেশি বেশি শাকসবজি এবং ফল এমন কি খাদ্য তালিকায় পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ ভিটামিন যুক্ত খাবার খাওয়াতে হবে।
 
এমনকি সঠিকভাবে নির্দিষ্ট সময়ে গর্ভাবস্থায় ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চলাফেরা বিশ্রাম খাওয়া-দাওয়া ইত্যাদি করতে হবে তাহলে একজন গর্ভবতী মহিলা এবং তার বাচ্চা সুস্থ সবল থাকবে আল্লাহর রহমতে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাহারাব্লগ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url