বাংলাদেশ থেকে কিভাবে আইআইটিতে ভর্তি হওয়া যায়

বেলজিয়ামে আইইএলটিএস ছাড়াই ফুল ফান্ডেড স্কলারশিপের তালিকাপ্রিয় পাঠক আপনারা হয়তো জানতে চেয়েছেন বাংলাদেশ থেকে কিভাবে আইআইটি তে ভর্তি হওয়া যায়। আপনাদের মধ্যে অনেকেই উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করে আইআইটি পরীক্ষায় ভালো ভাবে দিয়ে দেশের সেরা আইআইটি (IIT) ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ থেকে কোর্স করার স্বপ্ন দেখে থাকেন। কিন্তু আপনাদের মধ্যে বহু লোকজন আছেন, যারা IIT মানে কি? আইআইটি এর পুরো বাংলা নাম কি এবং এই IIT এর যোগ্যতা কি? সেই সম্পর্কে ভালোভাবে অতটা জানেন না। তাই আজ আমরা আপনাকে জানাতে চলেছি। বাংলাদেশ থেকে কিভাবে আইআইটিতে ভর্তি হওয়া যায় এবং অন্য বিষয়গুলি সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানাবো।
বাংলাদেশ থেকে কিভাবে আইআইটিতে ভর্তি হওয়া যায়
সম্মানিত সুধিবৃন্দ আপনি যদি এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে সহজেই জানতে পারবেন আইআইটি সম্পর্কে, এবং বাংলাদেশ থেকে কিভাবে আইআইটিতে ভর্তি হওয়া যায় সেই সম্পর্কে তবে চলুন দেরি না করে বিস্তারিত জেনে আসি।

বাংলাদেশ থেকে কিভাবে আইআইটিতে ভর্তি হওয়া যায়

প্রিয় পাঠক আপনারা জানতে চেয়েছেন বাংলাদেশ থেকে কিভাবে আইডিতে ভর্তি হওয়া যায়। আপনারা অনেকেই জানেন না কথাটাতে সত্যি বাংলাদেশ থেকে আইআইটি ভর্তি হওয়া যায় এবং পরীক্ষাও দেওয়া যায় কিভাবে তা কিভাবে আবেদন করবেন এবং পরীক্ষা দিবেন তা চলুন সে সম্পর্কে আপনাদের বিস্তারিত জানিয়ে দিয় ।

হ্যাঁ, বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা ভারতের আইআইটিতে প্রতিষ্ঠান  গুলোতে পড়ার সুযোগ পায়। প্রত্যেকটি আইআইটি তে সর্বোচ্চ ২০% বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি হতে পারে। বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাও এই কোটার সুবিধা পাবে। বাংলাদেশের ঢাকাতে JEE Advance পরীক্ষার সেন্টার প্রতিবছরই থাকে। এই পরীক্ষায় কোয়ালিফাই করলে তবে IIT তে সুযোগ পাওয়া যায়। আরেকটি উল্লেখযোগ্য সুবিধে হল, SAARC গোষ্ঠী ভুক্ত দেশের জন্য অ্যাপ্লিকেশন এবং ভর্তি ফি অন্যান্য দেশের থেকে কম। 

তাছাড়া, পশ্চিমবঙ্গের খড়গপুর আইআইটি তে বাংলাদেশের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য সম্পূর্ণ কোর্সের ব্যবস্থা আছে। তবে এখানে চান্স পাওয়ার এত সহজ নয়। প্রবেশিকা পরীক্ষা অত্যন্ত কঠিন হয়। এই পরিক্ষায় মোটামুটি ৬৫% নম্বার পেলে আইআইটিতে কোয়ালিফাই হওয়ার সুযোগ থাকে। 

  • প্রথমে আপনাকে ওদের ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখতে হবে যে আইআইটির জন্য কোন অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম প্রকাশ করেছে কিনা। যদি প্রকাশ করে থাকে তাহলে আপনাকে আইআইটি পরীক্ষা দেওয়ার জন্য নিচের নিয়মে ফর্মটি আবেদন করতে হবে।

  •  প্রথমে প্রার্থীদের জেইই অ্যাডভান্সডের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে jeeadv.ac.in-তে যেতে হবে।
  • হোমপেজে জেইই অ্যাডভান্সড ২০২৪ লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে।
  • এরপর প্রার্থীদের নিজেদের লগ ইনের বিবরণী দিয়ে রেজিস্টার করতে হবে।
  • আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে এবং ফি-এর পেমেন্ট জমা দিতে হবে।
  • আবেদন ফি জমা দেওয়া হয়ে গেলেই আবেদন জমা দিতে হবে।
  • এরপর পেজটি ডাউনলোড করতে হবে এবং ভবিষ্যতের প্রয়োজনের জন্য এটির হার্ড কপি রেখে দিতে হবে।

বাংলাদেশ থেকে কি আইআইটি পরিক্ষা দেওয়া সম্ভাব - আইআইটি তে বিদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য ভর্তি

আইআইটি (ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি) এই পরীক্ষা পৃথিবীর সব থেকে কঠিন তম পরীক্ষা বলা হয়ে থাকে। ভারত ছাড়াও বিদেশি ছাত্র ছাত্রীদের জন্য আইআইটিতে ২০% আসন সংরক্ষিত রয়েছে। ভারতীয় ছাত্র ছাত্রীদের মত বিদেশিদের জেইই মেন্স পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার প্রয়োজন নেই। তারা সরাসরি আইআইটি পরীক্ষার উত্তীর্ণ জন্য ( জেইই এডভান্স্ড) পরীক্ষা দিতে হয়। বছরে একবার এই পরীক্ষা হয়ে থাকে কিন্তু মোট দুই বার এই পরীক্ষায় দেওয়া যায়। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ করে এই এই পরীক্ষা দিতে হয়। প্রথম বছরে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ না হতে পারলে পরের বছরে একটি সুযোগ থাকে এইভাবে আইআইটি তে দুইবার পরীক্ষা দেওয়া যায়।

আরো পড়ুনঃ অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা খরচ কত

তাই একাদশ শ্রেণীর পড়ার পাশাপাশি আইআইটির জন্য প্রস্তুতি শুরু করতে হয়। ভারতের বিভিন্ন রাজ্য ছাড়াও বাইরের নয়টি দেশ থেকে এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে। পরিচয় পত্র হিসেবে নাগরিকত্ব সার্টিফিকেট অথবা পাসপোর্ট দাখিল করতে হয়। প্রস্তুতির জন্য ভারতে বেশ কিছু নামী অনলাইন কোচিং রয়েছে। উল্লেখযোগ্য বাইজোস, কেসন্স, ইটুস ইত্যাদি। প্রতি বছর পরীক্ষার বিজ্ঞাপনের সাথে সিলেবাস দেওয়া থাকে (নীচের লিঙ্ক দেখুন)। ভারতের সর্বত্র আইআইটি সমমানের বই ( ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি, ম্যাথ) এই তিনটি বিষয়ের উপর প্রশ্ন হয়ে থাকে।

আই আই টি তে ভর্তির যোগ্যতা - IIT Admission in India

মানুষ মনে করেন এটি ভীষণ মুশকিল কাজ , আর যে কাজটি করে ফেলল তিনি মহান। ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি প্রাপ্ত করার জন্য ভারতে আই.আই.টি. তথা ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজিগুলো ( ভারতীয় প্রায়োগিকী প্রতিষ্ঠান) সেরা বলে বিবেচিত হয়। এর প্রবেশিকা পরীক্ষা পাস করা বেশ কঠিন হয়ে থাকে। প্রতি বছর লাখো শিক্ষার্থী এই পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেয় ,এখানে স্নাতক , স্নাতকোত্তর এবং পি.এইচ.ডি. পড়ানো হয়ে থাকে। সারা দেশ জুড়ে মোট ২৩টি আই.আই.টি. রয়েছে। এই পরীক্ষা মূলত ফিজিক্স , কেমিস্ট্রি আর ম্যাথামেটিক্স এই ৩ টি পেপার এর ওপর ভিত্তি করে হয়ে থাকে। আর প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য সারা দেশ জুড়ে অসংখ্য কোচিং সেন্টার রয়েছে ।

আই.আই.টি. পাশ করা স্টুডেন্টদের বেশ সম্মানের চোখে দেখা হয়ে থাকে। আর এখানে পড়ার প্রচুর সুবিধা থাকে, যেমন কম্পিউটার সেন্টার, লাইব্রেরি, পড়ার জন্য অগণিত রিসোর্স থাকে। যা এক সুন্দর পড়ার পরিবেশ দেয়, শুধু এতেই সীমাবদ্ধ নয় , ম্যানেজমেন্ট এবং সোসাল স্কিলের জিনিসও শেখানো হয়ে থাকে। কিছু ফ্রী বেনএফিটসও থাকে , যেমন ক্যানটিনে ছাড় পাওয়া যায় , ফ্রী ডক্টর কন্সাল্টেশন করা যায়, মেডিসিনও ফ্রী থাকে। আর প্লেসমেন্টও ভালো হয়ে থাকে , তবে নিতান্তই সেটি অর্থনৈতিক অবস্থার ভিত্তিতে হয়ে থাকে।তাছাড়া অনেকে জীবনের প্যাশন খুজে পায় এই পরিবেশে, শুধু পড়াশোনা নয় , খেলাধুলো এবং অন্যান্য সাংস্কৃতিকমূলক কাজকেও প্রাধান্য দেওয়া হয়ে থাকে।


প্রথম স্টেপঃ যোগ্যতা : ১২ ক্লাস পাশ এমনকি আপনার উচ্চমাধ্যমিকে ফিজিক্স ক্যামেস্টিক ম্যাথ এবং অন্য বিষয়ে ৭৫% নাম্বার থাকতে হবে। এবং, বয়স ১৭/১৯ বছর , পরীক্ষার নাম: JEE MAINS এবং JEE ADVANCE কিন্তু যারা ভারতের বাইরের দেশ থেকে আইআইটিতে পরীক্ষা দিতে চান তাদের জন্য JEE MAINS এই পরীক্ষাটি দিতে হয় না। বরং তাদের শুধু JEE ADVANCE এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হয় তাহলে আই আই টি তে লেখাপড়ার সুযোগ পাবেন।
 
দ্বিতীয় স্টেপঃ যোগ্যতা : সায়েন্স ব্যাকগ্রাউণ্ড হতে হবে এমনকি এই পরীক্ষাটি দুইটি ভাষায় দিতে পারবেন একটি হলো ইংলিশ ভাষা এবং আরেকটি হিন্দি ভাষায় পরীক্ষা দিতে পারেন।
 
তৃতীয় স্টেপঃ এইটা শুধু বাইরের দেশে পরীক্ষার্থীদের জন্য (JEE ADVANCE) মোট ১০০টি প্রশ্ন থাকবে উপরিউক্ত বিষয়গুলির যেমন: ফিজিক্স, ক্যামেস্টিক, ম্যাথ, এর ওপর , অর্থাৎমোট প্রশ্নের নাম্বার ৩৬৫/৩৭২ নম্বর টোটাল। সময় : ৩ ঘণ্টা। ফিজিক্সে থাকবে ২৫ টি প্রশ্ন এবং কেমিস্ট্রি তে থাকবে ২৫ টি প্রশ্ন ও ম্যাথে থাকবে ৫০ টি প্রশ্ন মোট ১০০ টি প্রশ্ন উত্তর দিতে হবে।

সবকটি ধাপ বললাম , কারণ আই.আই.টি. স্বপ্ন হয় , সেটাতে পৌছনর বিভিন্ন ধাপের উল্লেখ করলাম ।হ্যাঁ বাইরের দেশের স্টুডেন্টরা এই পরীক্ষায় বসতে পারে। আশা করছি কিছুটা ধারণা দিতে পেরেছি।

আই আই টি ভর্তির ফি কত

সারা ভারত জুড়ে মোট ২৩টি IIT শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। যারা আপনার JEE Exam এর Rank এর উপরে ভিত্তি করে কলেজগুলিতে ভর্তি নিয়ে থাকে। আমরা যদি এইসব IIT কলেজগুলির ভর্তির ফি সম্পর্কে বলি,তবে এসব IIT কলেজগুলির ভর্তির ফি মোটামোটিভাবে প্রতি সেমেস্টার অনুযায়ী ১oo,ooo টাকা থেকে ১,৫০০,০০০ টাকা লেগে থাকে। এছাড়াও কোনো হোস্টেলে থাকতে চাইলে, তাঁকে আরও ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা অতিরিক্ত দিতে হয়। আর আইআইটি কোর্স শেষ হতে ৫ থেকে ৭ লক্ষ টাকা খরচ হয়ে থাকে।

আইআইটি এর পুরো নাম কি - আইআইটি কি

ভারতীয় প্রযুক্তিক প্রতিষ্ঠান বা ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি (আইআইটি) ভারতের একটি স্বশাসিত উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সমষ্টি যেখানে প্রযুক্তিবিদ্যা ও ব্যবস্থাপনা বিষয়ক চর্চা করা হয়। ১৯৬১ সালের প্রৌদ্যোগিকী সংস্থান আইনের দ্বারা এই প্রতিষ্ঠানগুলি ভারতের জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান হিসাবে ঘোষিত হয়। বর্তমান সময়ে সারা ভারত জুড়ে ২৩টি IIT কলেজ আছে।যারা প্রতি বছর আয়োজিত JEE Mains এবং JEE advance এর Ranking এর উপরে ভিত্তি করে শিক্ষার্থীদের IIT প্রতিষ্ঠানগুলিতে ভর্তি নিয়ে থাকে।

পশ্চিমবঙ্গের কোথায় iit-এর প্রতিষ্ঠান আছে? - পশ্চিমবঙ্গের একমাত্র তথা ভারতের প্রথম আইআইটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি অবস্থিত কোথায়

পশ্চিমবঙ্গের একমাত্র তথা ভারতের প্রথম আইআইটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি কোথায় অবস্থিত এবং কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে আই আই টি সম্পর্কে কিছু ইতিহাস আলোচনা করা হলো তা নিচে বিস্তারিত দেখে নিন। ব্রিটিশ আমলের শেষদিকে ভাইসরয়ের কার্যনির্বাহী সমিতির সদস্য স্যার যোগেন্দ্র সিংহ ১৯৪৬ সালে ২২ সদস্যবিসিষ্ট একটি সমিতি তৈরি করেন যার শীর্ষপ্রতিনিধিত্ব করেন নলিনী রঞ্জন সরকার। এই সমিতি ভারতবর্ষের বিভিন্ন প্রদেশে "ভারতীয় প্রৌদ্যোগিকী সংস্থান" স্থাপনের প্রস্তাব দেন।১৯৫০ সালের মে মাসে পশ্চিমবঙ্গের তৎকালীন মেদিনীপুর জেলার অন্তর্গত খড়গপুরের হিজলি অঞ্চলে প্রথম আইআইটি স্থাপিত হয়। ১৯৫৬ সালের ১৫ই সেপ্টেম্বর ভারতীয় সংসদ ভারতীয় প্রযুক্তিবিদ্যা প্রতিষ্ঠান (খড়গপুর) আইন আইনের দ্বারা এই বিদ্যাপ্রতিষ্ঠানটিকে জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান হিসাবে ঘোষণা করেন। স্বাধীন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী শ্রী জওহরলাল নেহেরু ১৯৫৬ সালে আইআইটি খড়গপুরের প্রথম সমাবর্তন অনুষ্ঠানের ভাষণে বলেন,

Here in the place of that Hijli Detention Camp stands the fine monument of India, representing India's urges, India's future in the making. This picture seems to me symbolical of the changes that are coming to India.

অনুবাদঃ এখানে সেই হিজলি ডিটেনশন ক্যাম্পের জায়গায় ভারতের চমৎকার স্মৃতিস্তম্ভ দাঁড়িয়ে আছে, যা ভারতের আকাঙ্ক্ষা, ভারতের ভবিষ্যত কে প্রতিনিধিত্ব করে। এই ছবিটি আমার কাছে প্রতীকীভাবে ভারতে আসা পরিবর্তনগুলির প্রতীক বলে মনে হয়।

পরবর্তীকালে সরকার কমিটির প্রস্তাবে মুম্বাই (১৯৫৮), চেন্নাই (১৯৫৯), কানপুর (১৯৬০), দিল্লি (১৯৬১)-তে নতুন চারটি আইআইটি ( IIT) স্থাপিত হয়। নতুন আইআইটি (IIT) প্রতিষ্ঠা করার জন্য "ভারতীয় প্রৌদ্যোগিকী সংস্থান" আইনে পরিবর্তন আনা হয়। ১৯৯৪ খ্রিস্টাব্দে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মাননীয় রাজীব গান্ধীর প্রচেষ্টায় অসমের তৎকালীন রাজধানী গৌহাটি-তে ষষ্ঠ আইআইটি ( IIT) -টি প্রতিষ্ঠিত হয়। ভারতের প্রাচীনতম প্রযুক্তি মহাবিদ্যালয় রুর্কি মহাবিদ্যালয় ২০০১ সালে আইআইটি মর্যাদা লাভ করে। পরবর্তীকালে আরও কয়েকটি আইআইটি স্থাপনের প্রস্তাব গৃহীত হয়। ২০০৭ সালে একাদশ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার আওতায় ভারতের আরও নতুন আইআইটি স্থাপনের জন্য ৮টি রাজ্য নির্বাচন করা হয় এবং IT-BHU IIT উপাধি অর্জন করে।

শেষ কথাঃ বাংলাদেশ থেকে কিভাবে আইআইটিতে ভর্তি হওয়া যায়

উপরোক্ত আর্টিকেল থেকে আপনারা এতক্ষণে নিশ্চয়ই জেনে গেছেন যে বাংলাদেশ থেকে আইআইটি তে ভর্তি হওয়া যাবে কিনা।এই পোস্টটিতে আমরা আপনাকে আইটির সম্পর্কে একটি ক্লিয়ার ধারণা দিতে পেরেছি আশা করছি। আপনার যদি এই পোস্টটি ভালো লেগে থাকে তাহলে নিচের কমেন্ট বক্স রয়েছে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন এবং বন্ধুদের মাঝে এই আর্টিকেলটি শেয়ার করবেন। পরিশেষে বলতে চাই আপনারা যদি আরো শিক্ষামূলক এবং লাইফ স্টাইল মূলক বিভিন্ন রকম নতুন নতুন তথ্য জানতে চান তাহলে নিয়মিত এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। এতক্ষণ এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে করার জন্য আপনাদেরকে অনেক ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাহারাব্লগ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url