রান্নায় পুদিনা পাতার ব্যবহার


শীতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় ঘরোয়া ময়েশ্চারাইজারপুষ্টির দিক বিবেচনায় পুদিনা পাতার উপকারিতা বহুবিধ। অনন্য পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ এই সাধারণত রান্নায় পুদিনা পাতার ব্যবহার রয়েছে। পুদিনা পাতা হজমে সহায়তা করে, এমনকি এটি নিরাময় ঔষধি হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। চলুন চমৎকার ঔষধিগুণসম্পন্ন ও লো ক্যালরিযুক্ত পুদিনা পাতার উপকারিতা ও কিছু গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট সম্পর্কে জেনে নিন-
রান্নায় পুদিনা পাতার ব্যবহার
প্রিয় পাঠক পুষ্টির দিকে বিবেচনা করলে পুদিনা পাতার উপকারিতা অপরিসীম । পুদিনা পাতা রান্নার কাজে বহুল ব্যবহৃত হয়। পুদিনা পাতা পেটের সমস্ত সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে এবং এটি ঔষধি হিসেবে ব্যবহার করা যায়। আপনি যদি আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে বিস্তারিত পড়েন তাহলে। নিম্নে পুদিনা পাতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

ভূমিকাঃ

এছাড়াও প্রাচীনকাল থেকেই পুদিনা পাতা বিভিন্ন ঔষুধ বানানোর ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়, যা অনেকেই জানে না।  পুদিনা পাতা আমাদের রূপচর্চার কাজেও ব্যবহার করা যায়। পুদিনা পাতা আমাদের ওজন কমাতে সাহায্য করে। পুদিনা পাতার উপকারিতা এবং অপকারিতা অনেক রয়েছে। তাই পুদিনা পাতার উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্পর্কে জানার চেষ্টা করবো।
পুদিনা পাতার উপকার আমরা সব সময় পেয়ে থাকি। আজ আমরা পুদিনা পাতার উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্পর্কে জানবো। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানানোর চেষ্টা করবো পুদিনা পাতা দিয়ে কি কি হয় বা পুদিনা পাতার উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্পর্কে। 

রান্নায় পুদিনা পাতার ব্যবহারঃ

বর্তমান সময়ে পুদিনা পাতা কম বেশি সকলের কাছে পরিচিত একটি নাম পুদিনা পাতা। এটি সাধারণত আগাছা ধরনের একটি গাছ হলেও এর গুণের অন্ত নেই। এই পাতা রান্নায় সুগন্ধ আনার জন্য ব্যবহার করা হয়। পুদিনা পাতা রান্নায় ব্যবহারের ফলে খাবারের মান ও স্বাদ বহুগুনে বৃদ্ধি পায়। মুখ রুচি সব খাবারে পুদিনা পাতা ব্যবহার বহুদিন থেকে হয়ে আসছে।

সালাদ বোরহানি চাটনি তৈরিতে কাঁচা পুদিনা পাতা ব্যবহার করা হয়। যেকোনো শরবতের সাথে পুদিনা পাতার ব্যবহার করা যেতে পারে। এতে শরবতের স্বাদ ও সুগন্ধ অন্য রকম হয়। যা মানুষের মনকে মুহূর্তে মধ্যে স্বদেশ করতে সাহায্য করে। আগে পুদিনা পাতার চা এর জনপ্রিয়তা অনেক বেশি এছাড়াও মাছ-মাংস রান্নায় পুদিনা পাতা ব্যবহারের রান্নায় গুণগত মান ও স্বাদ বৃদ্ধি পায়।

এর ফলে রান্নায় পুষ্টি গুন বৃদ্ধি পায় পুদিনা পাতায় রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইটো নিউটেন্ট যা পেটের যেকোনো সমস্যার সমাধান করতে পারে। তাই রান্নায় পুদিনা পাতার ব্যবহারে শুধু খাবারের স্বাদ নয় বরং পুষ্টি ও গুণগত মান ও বাড়ে।

রূপচর্চায় পুদিনা পাতার ব্যবহারঃ

পুদিনা পাতা নানা কাজে ব্যবহার করা যেতে পারে এর ব্যবহার শুধু রান্নায় সীমাবদ্ধ নয় বরং রূপচর্চায়ও এর ব্যবহার দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে চলুন তা জেনে নেওয়া যাক।

ব্রণের সমস্যাঃ সকলেই ব্রণ মুক্ত ত্বক পেতে চায় ব্রণের সমস্যা দূর করতে পুদিনা পাতা কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। ১০ থেকে ১৫ টি পুদিনা পাতা বেটে নিন তার সাথে একটা চামচ মধু মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন প্যাক টি তৈরি হয়ে গেলে মুখে লাগিয়ে রেখে ২০ থেকে ৩০ মিনিট রেখে দিতে হবে।

তার পরে পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে মুখ। মধু এবং পুদিনা পাতায় অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়া বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা মুখের ব্রণ কমাতে সাহায্য করে।

ত্বক কমন রাখতেঃ পুদিনা পাতা ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে সাহায্য করতে যা ভুমিকা পালন করে। পুদিনা পাতা মাইন্ড অ্যাস্ট্রি জেন্ট হিসেবে কাজ করে যা ব্যবহারে ত্বকের ভিতর থেকে ময়লা দূর করে। যার ফলে ত্বক কোমল ও হাইড্রেট সাথে পুদিনা পাতার প্যাক তৈর করে মুখে লাগিয়ে বিশ মিনিট রেখে দিতে হবে তার পর পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে।

রোদে পোড়া ভাব দূর করতেঃ পুদিনা পাতার রস ত্বকের পোড়া ভাব দূর করতে সাহায্য করে পুদিনা পাতার রস ও অ্যালোভেরার জেল একসাথে মিশিয়ে ত্বকে লাগাতে হবে এবং ১৫-২০ মিনিট পর মুখ ধুয়ে নিতে হবে এটি ব্যবহারে ফলে ত্বকের পোড়া ভাব কমে যাবে।

পুদিনা পাতার ঔষধি গুনঃ

পুদিনা পাতার নিজস্ব গন্ধ আছে যা মনকে মুহূর্তে মধ্যেই সতেজ করেন তোলে। পুদিনা পাতা শুধু রান্নায় স্বদ বা গন্ধ বৃদ্ধিতে ব্যবহৃত হয় না। এটি বিভিন্ন রোগ থেকে দূরে রাখতে কার্যকারী ভূমিকা পালন করে।

ব্যাথা নাশক সমস্যাঃ পুদিনা পাতা ব্যাথা নাশক হিসাবে ব্যবহার করা হয় পুদিনা পাতার রস তাৎক্ষণিক ভাবে খেলে ব্যথা নাশোক উপাদান হিসেবে কাজ করে।এটি চামড়ার ভিতর দিয়ে নার্ভ পৌঁছে নার্ভ শক্ত করতে সহায়তা করে।

জয়েন্টের ব্যথা হলে কয়েকটি পুদিনা পাতা বেটে ব্যথাযুক্ত স্থানে লাগিয়ে দিলে ব্যথা থেকে নিমিষেই উপশম পেতে পারেন। মাথাব্যথা হলে পুদিনা পাতার চা খেতে পারেন এতে দ্রুত মাথা ব্যথা দূর হয়ে যায়।

দাঁতের যত্নঃ পুদিনা পাতায় এন্টিব্যাকটেরিয়া এবং এন্টি ইনফ্লেমেটিরি উপাদান রয়েছে। পুদিনা পাতার রস মিশ্রিত পানি দিয়ে কুলকিচি করলে দাঁত ও মাড়ির সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। মাড়ির ফোলা ভাব দূর হয় এবং রক্ত পড়া দাঁত ব্যথা এর সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে। তাছাড়া মাড়ির ইনফেকশেনের সমস্যা দূর করতে কাঁচা পুদিনা পাতা চিবিয়ে খেলে বেশ উপকার পাওয়া যায়।

হজমের সমস্যাঃ অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট মেন্থল এবং ফাইটো নিউট্রিয়েন্ট সমৃদ্ধ পুদিনা পাতা।ও পুদিনা পাতার এই উপাদান গুলো হজমের জন্য প্রয়োজন এনজাইম তৈরি করে যা খাবার হজমের সহায়তা করে।

সর্দি জ্বর ও কাশির সমস্যাঃ মৌসুমীজনিত ঠান্ডা সর্দি কাশি নাক বন্ধ ইত্যাদি সমস্যা সমাধানে পুদিনা পাতা বেশি করে খাওয়া কার্যকর। পুদিনা পাতার চা পান করলে উপশম পাওয়া যায়।

পুদিনা পাতার উপকারিতাঃ

পুদিনা পাতা বহু গুণ সমৃদ্ধ একটি উদ্ভিদ পুদিনা পাতার ব্যবহার সেই প্রাচীনকাল থেকেই হয়ে আসছে। পুদিনা পাতার উপকারিতা অন্ত নেই নিম্নে পুদিনা পাতার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক,

রান্নায় পুদিনা পাতার ব্যবহারঃ পুদিনা পাতা রান্নায় ব্যবহার করলে খাবারের পুষ্টিগুণ মান ও বৃদ্ধি পাওয়া যায়। যার ফলে আমাদের ত্বকের রক্ত সঞ্চালনা বৃদ্ধি করতে পায় এবং ত্বককে হাইড্রেট রাখে।
তাছাড়া অনেকগুলো ব্যাকটেরিয়া নাশক গুণ থাকার কারণে ত্বকের ব্রণ এর সমস্যা দূর করতে কার্যকারী উপাদান ত্বকের শুষ্কতা দূর করতে পুদিনা পাতা ব্যাবহার করতে পারে। পুদিনা পাতায় প্রচুর পরিমাণে শেলী সাইলিক এসিড যা ব্রোন দূর করে ত্বক পরিষ্কার রাখে।

মানসিক স্বস্তিঃ পুদিনা পাতা আলাদা এক ভ্রম রয়েছে যা মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। রক্তের কটি সেল হরমোনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে মানসিক চাপ সামলে দেওয়ার ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। অধিনায় পাতার ঘ্রাণের রক্তের তাৎক্ষণিক টেষ্টরন হরমোন নিঃসরণ করে এই হরমোন মানসিক অসুষ্টিটা কমায়।

দাঁত ও মারের সুরক্ষাঃ দাঁত ওমাড়ির যত্নে পুদিনা পাতার জুড়ে মেলা ভার পুদিনা পাতার মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে সাহায্য করে। পুদিনা পাতার রস পানির সাথে মিশিয়ে কুলকুচি করলে মুখের ভিতরের জীবাণু ধ্বংস করে এবং দাঁত ও মাড়ি ভালো থাকে।

হজমের সমস্যাঃ খাদ্য হজমের পাকস্থলীতে প্রয়োজনীয় এঞ্জাইমিট তৈরি হয়। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মন্তড ফাইটো নাইট্রো নেট এনজাইম তৈরিতে সাহায্য করে। আর এসব উপাদান পুদিনা পাতায় প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। পুদিনা পাতার অ্যাসিসেন্ট অলিভ অয়েল খাবার সামনে ঠেলে দিতে সাহায্য করে ফলে হজমের সমস্যা কমে।

পুদিনা পাতা কিভাবে খেলে ওজন কমেঃ

নিজেকে সুন্দর আকর্ষণীয় করে গড়ে তুলতে কে না চায় তবে কিছু সমস্যার কারণে অতিরিক্ত ওজন ও পেটের মেয়াদ জমে আর এই অতিরিক্ত ওজন কমাতে সাহায্য করবে পুদিনা পাতা তাহলে চলুন আজ আমরা কিভাবে পুদিনা পাতা খেলে ওজন কমবে সেই সম্পর্কে জেনে নিন।

পুদিনা পাতায় রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা খাবার হজমের জন্য প্রয়োজনীয় এনজাইম তৈরি করে হজম প্রক্রিয়া সুন্দর হয়।যার ফলে ওজন দ্রুত কমানো সম্ভব।

পুদিনা পাতার ডিটক্র ওয়াটারঃ এক গ্লাস পানিতে দুই থেকে তিনটা পুদিনা পাতা ভিজিয়ে সারারাত রেখে দিতে হবে। সকালে এই পানি পান করার পূর্বে কয়েক ফোটা মধু মিশিয়ে নিতে হবে। এই পানি প্রতিদিন সকালে পান করলে ওজন দ্রুত কমানো সম্ভব।

পুদিনা পাতার চাঃ ওজন কমাতে পুদিনা পাতার চা অনেক কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। সাধারণ চা বানানোর সময় ফুটন্ত পানিতে চা পাতার সাথে কয়েকটি পুদিনা পাতা মিশিয়ে দিতে হবে। কিছুক্ষণ সময় পানি ফুটিয়ে নিতে হবে তারপর চা হয়ে গেলে তা পান করতে হবে। এইটা পান করলে সহজেই ওজন কমানো সম্ভব।

চুলের যত্নে পুদিনা পাতার ব্যবহারের নিয়মঃ

চুলের সমস্যায় কম বেশি আমরা সকলেই ভূগে থাকি। পুদিনা পাতা ত্বকের পাশাপাশি চুলের যত্ন নেওয়া কার্যকরী। পুদিনা পাতার অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়া বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা মাথার ত্বকের জ্বালাপোড়া কমাতে সাহায্য করে। এই বৈশিষ্ট্য থাকার কারণে ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে তবে পুদিনা পাতা দিয়ে চুলের যত্ন কিভাবে নিব তা জেনে নিন।

উকুন তা ড়ানোঃপুদিনা পাতা বা এর শিকড়ের রস উকুন তাড়াতে খুবই কার্যকর। পুদিনা পাতা বা শিকড়ের রস চুলের গোড়ায় লাগিয়ে নিয্তে হবে।এর পরে একটি পাতলা কাপড় দিয়ে মাথা ঢেকে রাখতে হবে। ৩০ মিনিট থেকে এক ঘন্টা পর চুল শ্যাম্পু করে ধুয়ে নিতে হবে। সপ্তাহে অন্তত দুইবার ব্যবহার করতে হবে যা আপনি এক মাসের মধ্যে ফল পাওয়া যাবে।

পুদিনা পাতার হেয়ার প্যাকঃ বানাতে প্রয়োজন হয়, এক কাপ কাঁচা পুদিনা পাতা এক কাপ টক দই এক কাপ চামচ মধু এবং এক কাপ চামচ অলিভ অয়েল প্রথমে পুদিনা পাতার বিলিন্ডার করে নিতে হবে। বিল্ডার ক্রিত পাতার মধ্যে টক দই ও মধু এলিভ অয়েল মিশিয়ে একটি মিশ্রণ বানাতে হবে।

মিশ্রণটি বানানো হয়ে গেলে মাথার ত্বকে লাগিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট রেখে দিতে হবে। শুকে গেলে তার পরে হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে শ্যাম্পু করে ধুয়ে নিতে হবে। এর ফলে আপনার চুল ঝলমলে মসৃণ হবে এবং চুলের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে।

পুদিনা পাতার অপকারিতাঃ

পুদিনা পাতার উপকারিতার পাশাপাশি রয়েছে কিছু ক্ষতিকর দিক এজন্য আমাদের অবশ্যই পুদিনা পাতা ব্যবহারের ও খাওয়া সম্পর্কে সতর্কতা জানা একান্ত প্রয়োজন। নিচে বিস্তারিত বর্ণনা করা হলো।

সুগারের মাত্রা কমায়ঃ পুদিনা পাতার রস শরীরের শর্করা পরিমাণ কমিয়ে দিতে পারে এর ফলে ডায়াবেটিস রোগীরা সমস্যায় পড়তে পারে। পুদিনা পাতার রস ডায়াবেটিস রুগির ওষুধের সাথে মিশিয়ে বিক্রিয়া ঘটাতে পারে। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের পুদিনা পাতা গ্রহণে এড়িয়ে চলা উচিত অথবা ডক্টরের পরামর্শে ব্যবহার করা উচিত হবে।

এলার্জি সমস্যাঃ পুদিনা পাতার পার্শ্ববর্তী ফলে এলার্জির প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। ফলে মাথা ব্যথা ত্বকের ফুসকুড়ি বের হওয়া এলার্জির এবং এই ধরনের লক্ষণ দেখা দিলে পুদিনা পাতা রস এড়িয়ে চলা উচিত হবে।

শিশুদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণঃ পুদিনা পাতা শিশুদের জন্য শ্বাসকষ্ট এবং মুখের জ্বালাপোড়া কারণ হতে পারে। আপনারা আপনার শিশু সন্তানকে পুদিনা পাতা দেওয়ার আগে বা খাওয়ানোর আগে ডক্টরের সাথে পরামর্শ করে নিয়ে তারপরে খাওয়াবেন।

ওষুধের সাথে মিথস্ক্রিয়াঃ পুদিনা পাতার রস নির্দিষ্ট কিছু ওষুধের সাথে বিক্রিয়া করে বিশেষ করে ডায়াবেটিস পেটের গ্যাস্ট্রিক রক্তচাপ সাইক্লোয়ারেন এর জন্য নেওয়া ওষুধগুলোর সাথে পুদিনার রস বিক্রিয়া করে। এ সকল ঔষধ যারা সেবন করে তাদের পুদিনা পাতাকে না বলা উচিত হবে।

যৌন জীবনে ঝুঁকিঃ পুদিনা পাতা সুগন্ধ ও স্বাদের জন্য বেশ জনপ্রিয় তবে যৌনজীবনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। আমাদের শরীরে যৌন উত্তেজনা কামনা সৃষ্টিকারী হরমোন যেমন টেস্টোড়ন এর মাত্রা কমিয়ে দেয়।এবং আমাদের শরীরকে দ্রুত ঠান্ডা করে দেয়

শেষ কথাঃ

উপরোক্ত আলোচনায় আপনাদের মাঝে পুদিনা পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। পুদিনা পাতার আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট ইত্যাদি। সকল বিষয় নিয়ে আজকের এই আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে।

আশা করি, আপনি সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ে উপকৃত হয়েছেন। এভাবেই আমাদের সাথে থাকুন। সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ। কোন সমস্যা থাকলে কমেন্টে জানিয়ে দিতে পারেন। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাহারাব্লগ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url