বিকোজিন খেলে কি মোটা হয় - বিকোজিন ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম - বিকোজিন ট্যাবলেট এর কাজ কি

মোনাস ১০ কি কাশির জন্যই শুধু ব্যবহার করা হয়প্রিয় পাঠক আপনাদের অনেকের জানা নেই বিকোজিন খেলে কি মোটা হয় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত। তাই আপনার ও যদি এমন প্রশ্ন থাকে তাহলে আমার আজকের এই আর্টিকেলটি মন দিয়ে পড়ুন। কেননা আমার আজকের এই আর্টিকেল এর মূল বিষয় হলো বিকোজিন খেলে কি মোটা হয় তাই নিয়ে আমার এই বিস্তারিত আলোচনা। তো আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট না করে চলুন শুরু করা যাক বিকোজিন খেলে কি মোটা হয় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা।

বিকোজিন খেলে কি মোটা হয়
আমার এই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়লে আপনি আরো ভালো করে জানতে পারবেন বিকোজিন খেলে কি মোটা হয় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত।

বিকোজিন সিরাপ

এই সিরাপ একটি ইনভোভেটিভ সংমিশ্রণ, যা আয়রণ, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, এবং জিংক একত্রে প্রদান করে। এতে রয়েছে আয়রণ (III) হাইড্রোক্সাইড পলিম্যালটোজ কমপ্লেক্স, যা মিউকোসাল কোষের আবরণে পৌঁছালে আয়রণের পরিশোষণ নিয়ন্ত্রিত হয়। এই কমপ্লেক্স নন-আয়নিক হওয়ায় আয়রণ ঔষধসমূহে অধিক স্থিতিশীল। এই সিরাপটি অধিকাংশই পৌঁছানো হয় মিউকোসাল কোষে, যা শরীরের প্রতিরক্ষা বৃদ্ধি করে। আয়রণ (III) হাইড্রোক্সাইড পলিম্যালটোজ কমপ্লেক্স একসাথে আয়রণ, ভিটামিন বি, এবং জিংক সরবরাহ করে, যা শারীরিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে সাহায্য করে।

এই সংমিশ্রণের উপস্থিতি মিউকোসাল কোষে একটি নন-আয়নিক পরিবর্তন সৃষ্টি করে, যা আয়রণ প্রবাহ এবং পরিশোষণের পরিমাণে নিয়ন্ত্রণ করে। এটি চিকিৎসার সাথে মিশে যায় এবং একটি স্বাস্থ্যকর বৈশিষ্ট্য সংরক্ষণ করে। সিরাপটির আয়রণ (III) হাইড্রোক্সাইড পলিম্যালটোজ কমপ্লেক্স একটি কৌশল উপায়ে আয়রণ প্রদান করে, যা বৃহত্তর অধিবাসী এবং স্বাস্থ্যবান জীবনযাত্রার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

আরো পড়ুনঃ দাউদের এন্টিবায়োটিক ও পুরাতন দাদ এর চিকিৎসা

এই সিরাপের আয়রণ (III) হাইড্রোক্সাইড পলিম্যালটোজ কমপ্লেক্স কেনার মাধ্যমে আমরা বুঝতে পারি এটি অত্যন্ত অভিজ্ঞান এবং পরিকর্তনশীল পদার্থ। এটি শরীরে আয়রণ অধিগ্রহণে একটি স্বাভাবিক এবং অসাধারণ পদার্থ। এর উপস্থিতি মিউকোসাল কোষের আবরণে একটি সুরক্ষা তৈরি করে এবং আয়রণ প্রবাহ এবং পরিশোষণে তার প্রয়োজনীয় পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে।

আপনি বলেছেন যে, এই সংমিশ্রণের আয়রণ (III) হাইড্রোক্সাইড পলিম্যালটোজ কমপ্লেক্স অধিক স্থিতিশীল এবং এটি প্রচলিত আয়রণ ঔষধসমূহের চেয়ে বেশি দ্রবতা সরবরাহ করে। এটি একটি উত্তম চয়ন হতে পারে যে শোক হাইড্রোক্সাইড অথবা অন্যান্য রাসায়নিক ফর্মে আয়রন ধারণ করতে। এটি সাধারিতা অনুভূতি করায় শক্তিশালী এবং সাস্তাদাম। এই কমপ্লেক্স এর সাথে অন্যান্য উপাদানগুলির সমন্বয়ে এটি একটি শক্তিশালী ঔষধ হিসেবে কাজ করে, যা আমাদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যকে উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে।

এই সিরাপ একটি আধুনিক চিকিৎসা সংক্রান্ত উপাদান যা আমাদের প্রয়োজনীয় পুষ্টি পূর্ণ করতে সাহায্য করতে পারে এবং আমাদের দৈহিক স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে।

বিকোজিন খেলে কি মোটা হয়

বিকোজিন খেলে মোটা হওয়া নয় এটি একটি ভুল ধারণা। বিকোজিন ট্যাবলেট শারীরিক এবং মানসিক শক্তি বাড়াতে সাহায্য করতে পারে, কিন্তু এটি মোটা হওয়া সম্পর্কে কোনও বিশেষ প্রভাব প্রদান করে না। বিকোজিন ট্যাবলেট শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে, কারণ এটি প্রতিরোধশীলতা বৃদ্ধি, তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ এবং মানসিক স্থিতি উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। এটি একটি শক্তিশালী অক্সিডেন্ট হারণ বা নিখোঁজ অণুশক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে, যা শারীরিক কাজে এবং মানসিক চাপের কমোক্ষে মাধ্যমে শরীরে পুষ্টি সরবরাহ করতে সাহায্য করতে পারে। 

আরো পড়ুনঃ  জন্ম নিয়ন্ত্রণ পিল এর কি কাজ বিস্তারিত জেনে নিন

এটি পুষ্টি সরবরাহ করতে সাহায্য করতে পারে এবং শরীরের হালকা পরিবর্তন করতে সাহায্য করতে পারে, যা পুষ্টি শক্তি জমা হওয়া মানে। এছাড়া, এটি প্রতিরোধশীলতা বৃদ্ধি, তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ এবং মানসিক স্থিতি উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। এই ট্যাবলেটের মাধ্যমে পুষ্টি সরবরাহ হওয়া মানে একটি স্বাস্থ্যকর আহার সংবর্ধন করা, যা তার অধিক সুস্থ জীবনধারায় সাহায্য করতে পারে। এটি ভিটামিন, মিনারেল, এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস এমনকি প্রোটিনের সমৃদ্ধি দ্বারা বিশেষভাবে পুরস্কৃত হয়, যা শারীরিক উন্নতি এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

বিকোজিন একটি এনার্জি বৃদ্ধির উৎস হিসেবে কাজ করতে পারে, যা দিনের কাজে সাহায্য করে এবং শারীরিক ক্রিয়া উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। এটি মানসিক চাপ ও কাজের দিকে মানসিক স্থিতির উন্নতি করতে সাহায্য করতে পারে, যা মোটা হওয়ার সম্ভাবনার বৃদ্ধির জন্য একটি সাহায্যকর উপায় হতে পারে। তবে, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণভাবে মনে রাখতে হবে যে, একক আইটেম বা ট্যাবলেট মোটা হওয়ার উপায় নয়। এটি একটি সুস্থ ও ব্যালান্সড জীবনধারা, পর্যাপ্ত শখের নিশ্চিতকরণ, যথাযথ শখের সাথে সময় কাটানো, এবং নিজের যত্ন নেওয়া এমন আরো অনেক উপায়ে অর্থপ্রদান করতে সাহায্য করতে পারে। 

বিকোজিন ট্যাবলেট এর কাজ কি

বিকোজিন একটি একত্রিত সৌর এবং ভিটামিন বি উৎপাদক হিসেবে পরিচিত। এটি ভিটামিন বি-১ এবং জিংকের সমন্নয়ে গঠিত, যা শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন বি-১ মুক্তিযোগ্য থাকতে পারে, যেটি অন্যান্য ভিটামিন বি গুলির উৎপাদনে সাহায্য করে। ভিটামিন বি গুলি বৃদ্ধি করতে, কোষকে প্রয়োজনীয় শক্তি উৎপন্ন করতে এবং রক্ত, মাংসপেশী, এবং স্নায়ু সিস্টেমে ভূমিকা পালন করতে সাহায্য করে। এছাড়াও, জিংক মৌকুফ পাচার এবং মৌকুফ বাড়ানোর জন্য জরুরি হতে পারে, এটি সহায় করে ডিএনএ এবং প্রোটিন সিন্থেসিসে।

ভিটামিন বি এবং জিংক একত্রিত কাজ করে, কারণ জিংক ভিটামিন বি-১২ এর সাথে যোগাযোগ করে এবং এটি পুষ্টিকর অবস্থানে ভিটামিন বি এবং জিংক মিশে থাকতে সাহায্য করে। এই সমন্নয় দুটি উপাদান সার্দিনের জন্য ভাল এবং ত্বকের স্বাস্থ্যে প্রভাবশালী হতে সহায়ক। ভিটামিন বি এবং জিংকের কাজগুলি বিশেষভাবে মানসিক এবং শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন বি একধরণের কমপ্লেক্স ভিটামিন, যা বিভিন্ন উপাদানগুলির সমন্বয়ে কাজ করে এবং এটি নিজেই প্রতিশ্রুতি, স্বাস্থ্যকর চোখ এবং মাচক পৃষ্ঠপুঞ্জ গুলির চোখ সৃষ্টি করে।

আরো পড়ুনঃ আলসার কেন হয় ও এর প্রতিকার 

জিংক হোমোস্টেসিসে অবশ্যই যোগদান করে এবং এটি অনেকগুলি এনজাইমের সংশ্লেষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, যা খাদ্য এবং উপাদানের প্রসেসিং মডিউলেট করে। এটি কোষের বিভিন্ন অংশে সমান্তরালভাবে কাজ করে, স্নায়ু প্রণালীতে মডিউলেট করে এবং ইমিউন সিস্টেমে ভূমিকা পালন করে।ভিটামিন বি এবং জিংক পূরক সেবন করা প্রয়োজন হতে পারে যেটি খাদ্য এবং লাইফস্টাইলের মাধ্যমে পূরণ করা যায়। খাদ্যে মোটেই এই উপাদানগুলি সমাহিত থাকতে হবে, যেখানে মাংস, ফল, মুখর জল, দুধ এবং পোষ্টেসিয়াম ধারণ করা হয়। এছাড়াও, তথ্যপ্রযুক্তি যান্ত্রিক খাদ্যদ্রব্য হিসেবে দৃঢ়ভাবে এই দুটি উপাদান প্রদান করতে সহায়ক হতে পারে।

বিকোজিন ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম

সিরাপের ক্ষেত্রে:

- ১ বছরের কম বাচ্চার জন্য: ১ চামচ দিনে ১-২ বার।

- ১-১৬ বছরের জন্য: ২ চামচ দিনে ১-৩ বার।

- ১৬ বছরের ও তার ওপরের জন্য: ২ চামচ দিনে ২-৩ বার।

ট্যাবলেটের ক্ষেত্রে:

প্রাপ্তবয়স্ক এবং ৩০ কেজি ওজনের ঊর্ধ্বে: ১-২ টি ট্যাবলেট দৈনিক ২-৩ বার।

বিকোজিন ট্যাবলেট ও সিরাপের দাম কত

বিকোজিন ট্যাবলেট পট হিসেবে বিক্রি হয়। ১ পটে সর্বোচ্চ ৩০টি ট্যাবলেট থাকে। ৩০টি ট্যাবলেটের দাম ৯০ টাকা। সেই হিসেবে প্রতিটি ট্যাবলেট এর মূল্য পড়ে ৩ টাকা পিস। প্রতি ১০০ এম এল বিকোজিন সিরাপের মূল্য ৬০ টাকা এবং প্রতি ২০০ এম এল এর মূল্য ১২০ টাকা মাত্র।

বিকোজিন কিসের ঔষধ

আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না বিকোজিন কিসের ঔষধ এবং কি কাজ করে থাকে তবে চলুন দেখে নেওয়া যাক বিকোজিন কিসের ওষুধ এবং কি হিসেবে কাজ করে, 

বিকোজিন কিসের ঔষধ তা হলো বিকোজিন মুলত ভিটামিন বি ১ শর্করা এবং আমাদের অমাইনো এসিডকে রুপান্তর করে। এই বিকোজিন ঔষুধ টি আমাদের শরীর মন এবং হৃদপিন্ড ভালো রাখতে সাহায্য করে থাকে। এ ছাড়া বিকোজিন ট্যাবলেট টি হ্রদ রোগ স্টোক ঘুম না আসা সহ নানা রোগ থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করে থাকে । বিকোজিন ট্যাবলেট টি রক্তশুন্যতা অবসাদ সহ স্নায়ু ও মাথা ব্যথা এবং রক্ত জমাট বাধা সহ হৃদরোগের ঝুকি কমাতে অনেক সাহায্য করে থাকে এই ট্যাবলেট টি। আশা করি বুঝতে পেরেছেন বিকোজিন কিসের ঔষধ সেই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সমুহ ।

শেষ কথা - বিকোজিন খেলে কি মোটা হয়

প্রিয় পাঠক আপনারা এতক্ষণ পড়ছিলেন বিকোজিন খেলে কি মোটা হয় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত। আশা করি আমার আজকের এই পোষ্টটি পড়ে আপনার উপকারে আসবে। আমার এই ওয়েব সাইট এ আপনাদের জন্য প্রতিনিয়ত নতুন নতুন তথ্য নিয়ে বাংলা আর্টিকেল লিখে আসছি। আমার এই পোষ্টটি যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে আপনার বন্ধুর কাছে শেয়ার করতে পারেন। আর যদি নতুন কোনো বিষয়ে তথ্য জানতে চান তাহলে আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারেন। এতক্ষণ আমার এই পোষ্টটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবান।

আরো পড়ুনঃ রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধির হোমিও ঔষধ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাহারাব্লগ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url