মেয়েদের তলপেটের মেদ কমানোর উপায় কি - তল পেটের চর্বি কমানোর ঔষধ

 পেটের চর্বি কমানোর ৯টি সহজ খাদ্য তালিকাবর্তমানে মেয়েদের একটি বড় শারীরিক স্যামসা হচ্ছে তল পেটে মেদ বৃদ্ধি। যার ফলে মেয়েদের বিভিন্ন শারীরিক স্যামসা সম্মুখীন হতে হয়। আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করবো কি ভাবে মেয়েদের তলপেটের মেদ কমানোর যায়।

মেয়েদের তলপেটের মেদ কমানোর উপায় কি

আপনারা আজকে বিস্তারিত জানতে পারবেন মেয়েদের তলপেটের মেদ কমানোর উপায় কি সেই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক মেয়েদের তলপেটের মেদ কমানোর উপায় কি সেই সম্পর্কে।

দ্রুত খাওয়ার আভ্যাস বাদ দিতে হবে

আমরা খাবার খাওয়ার পর সেই খাবার আমাদের পাকস্থলী তে যায় এবং পাকস্থলী থেকে মস্তিষ্কে সংকেত পৌঁছায় যে আর কি পরিমাণ খাবার খাওয়া প্রযোজন। সাধারণ ভাবে বলতে গেলে আমাদের পাকস্থলীর সাথে আমাদের মস্তিষ্কে কথা বার্তা হয়। আমাদের পেট ভরছে কি না বা আর কি পরিমাণ খাদ্য খাওয়া লাগবে তা বুঝতে আমাদের মস্তিষ্কে প্রায় ২০ মিনিট সময় লাগে।

আরো পড়ুনঃ বিকোজিন খেলে কি মোটা হয়

দ্রুত খাবার খেলে অতিরিক্ত খেয়ে ফেলার ম্ভাবনা থাকে, যার ফলে পেট ভরে যাওযায় খবরটি পাকস্থলী থেকে হয়তো অত দ্রুত ব্রেইনে পৌঁছাতে নাও পারে। আতএব আমাদের দ্রুত খাওয়া আভাস বাদ দিতে হবে।

তলপেটের চর্বি কমানোর ব্যায়াম

ইস্ট্রোজেন আর প্রজেস্টেরন হরমোন কমতে থাকে এদের প্রভাবে, যার কারণে তলপেটে মেদ জমতে থাকে। শারীরিক বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে আমরা শরীর কে ফিট রাখি যাকে আমরা সহজ ভাষায় ব্যায়াম বলি। সাধারণ বুক ডাইন, পুশ আপু ইত্যাদি। এ গুলো বাদে আরো একটি কার্যকারী ব্যামের পদ্ধতি হলো :- কোনো চেয়ার উপর বসে থেকে দুই হাত এক জায়গায় করে মাথার পিছনে ধরে রাখতে হবে দুই পা মেঝের উপর সোজা হয়ে লেগে থাকবে একবার ডানদিকে একবার বাম দিকে শরীর মোচড় দিয়ে যতটা সম্ভব নিচের দিকে ঝুঁকে পড়তে হবে এভাবে ৪৫ সেকেন্ড করতে হবে ব্যামটি পুনরায় শুরু করার আগে ১৫ সেকেন্ড রেস্ট নিতে হবে। 

তল পেটের চর্বি কমানোর ঔষধ

তল পেটের চর্বি কমানোর ঔষধ ঘরে বসেই বানানো যায়। আপনি কিভাবে ঘরে বসেই তলপেটে চর্বি কমানোর ওষুধ বানাবেন তা আলোচনা করছি। ঘরোয়া উপায়ে তলপেটে চর্বি কমানোর ওষুধ বানাতে যেগুলো উপাদান প্রয়োজন তা হলো জিরা এবং আদার রস, পরিমাণ হলো এক চামচ পাউডার ও দুই চামচ।

আরো পড়ুনঃ ডুমুর খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

এই ওষুধ নিয়মিত সেবন করার ফলে আপনার পেটের চর্বি অনেকটাই কমে যাবে। এছাড়াও চর্বি কমাতে আরো যা খেতে পারেন সেটা হচ্ছে কালোজিরা। কারণ কালোজিরা পেটের চর্বি কমাতে সাহায্য করে। কাঁচা সবজির ভেতর শসা ও পেটের চর্বি কমাতে বেশ কার্যকরী।

৭ দিনে পেটের মেদ কমানোর উপায়

আজকে আপনাদেরকে জানানো হবে কিভাবে সাত দিনের মেদ কমানো যায়। ৭ দিনে মেদ কমানোর উপায় গুলো জানলে আপনি খুব সহজেই আপনার শরীরের অতিরিক্ত মেদ কমিয়ে ফেলতে পারবেন। তাহলে জেনে নিন ৭ দিনের মেদ কমানোর উপায়।

  • খাবার ভালোভাবে চিবিয়ে খাওয়া। এতে গ্যাস হওয়ার সম্ভবনা থাকে না।খাবার তাড়াতড়ি হজম হয়।
  • খাবারে লবনের পরিমান কমানো।
  • যেকোন চিনি জাতীয় খাবার না খাওয়া।
  • নিয়মিত হাাঁটাহাটি করলে শরিরের রক্ত সচল থাকে।
  • রাতের খাবার খুব তাড়াতাড়ি খাওয়া। ঘমোতে যাওয়ার ২-৩ ঘন্টা আগে।
  • আপনার খাদ্যের একটি রুটিন করা।
  • নিয়ম মেনে ঘুমানো।

মাছের তেল – মাছের তেল শরীর কমাতে খুব ভালো কাজ করে। তাই আপনি যদি নিয়মিত সাত দিন মাছের তেল খেতে পারেন তাহলে এটি আপনার শরীরের মেদ কমানোর জন্য বিশেষ ভূমিকা পালন করবে।

আদা – আদা নামের এই মসলাটি আমাদের ঘরে সব সময় থাকে। আপনি চাইলে এই আদার মাধ্যমেও সাত দিনে আপনার মেদ কমিয়ে ফেলতে পারেন। দিনের মধ্যে কয়েকবার করে আদা পানি অথবা আদা চা পান করুন। খুব দ্রুত দেখবেন আপনার শরীরের মেদ কমে গেছে।

আপেল সিডার ভিনেগার – শরীরের মেদ কমানোর জন্য আপেল সিডার ভিনেগার এর প্রতিদ্বন্দ্বী হয়তোবা আর একটিও নেই। আপনি যদি প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস পানিতে দুই চামচ আপেল সিডার ভিনেগার মিশিয়ে সাত দিন নিয়মিত খান তাহলে আপনার শরীরের মেদ কমে যাবে এবং আপনি ফিট থাকবেন।

শসা – সাত দিনের মধ্যে শরীরের মেদ কমাতে হলে আপনাকে প্রচুর পরিমাণে শসা খেতে হবে।কারন শশা শরীরের মেদ কমাতে খুব ভালো কাজ করে।

সৌজন্যবোধ থেকে বেশি খাওয়া যাবে না

আমরা সাধারণ পেট ভরে খাওয়া দাওয়া করে থাকি কিন্তু কিছু কিছু সময় বেশি খাওয়া দাওয়া হয়ে যায় যেমন বাসায় প্রছন্দের খাবার রান্না করলে বেশি ভাগ সময় আমরা প্রযোজনের চেয়ে বেশি খাবার খেয়ে ফেলি যে টা করা একদম ঠিক নয়। আবার কোনো দাওয়াত বাড়ি বা কোনো আত্মীয় বাসায় বেড়াতে গেলে প্রযোজন মতো খাবার খাওয়া পরো মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়ার জন্য আফার এই এই বিষয় গুলো এড়িয়ে চলতে হবে । 

অস্বাস্থ্যকর/ অতিরিক্ত ঘুমানো যাবে না

ঘুম মানব দেহে একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান । ঘুমের ফলে আমাদের ক্লান্তি, অলসতা, মানসিক দুশ্চিন্তা দুুর হয় কিন্তু অতিরিক্ত ঘুম মানব দেহের জন্য ক্ষতিকর যার ফল স্বরুপ মেদ বৃদ্ধি পেতে পারে। আবার রাতে দেরি করে ঘুমানোর আভাসর জন্য রাতের খবার বাদে আমরা অতিরিক্ত খাবার গ্রহন করে থাকি যা তল পেটে মেদ বৃদ্ধি করে। একটা মানুষের সাধারন্ত দিনে ৬ থেকে ৭ ঘন্টা ঘুম প্রযোজন। আতএব আমাদের রাতে বেশি রাত জাগা যাবে না এবং অতিরিক্ত ঘুমানো যাবে না। 

সব সময় শুয়ে বসে না থেকে পরিশ্রম করতে হবে

মেয়েরা সাধারণ সংসারি হয়ে থাকে আল্প সংখ্যাক মেয়ে চাকরি করে থাকে। মেয়েদের বাড়িতে কাজের মধ্যে সংসার গুছিয়ে রাখা সন্তান লালন পালন করা ইত্যাদি। এর মধ্যে খুব বেশি পরিশ্রম কাজ নেই তাই অধিকাংশ মেয়ে দের তলপেটের মেদ বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। মেয়েদের সংসারের পাশাপাশি বাড়িত কিছু পরিশ্রমের কাজ করতে হবে। যেমন : বাগান করা, পশুপাখি পালন ইত্যাদি পরিশ্রমের কাজগুলো করা।

আরো পড়ুনঃ টমেটো খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

তা বাদে সংসারে যে কাজ গুলো মেয়েরা বসে থেকে করে সে গুলো দাড়িয়ে থেকে করলে পেটে চাপ পরে ফলে মেদ বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভবনা টা কম থাকে। আর যে সব মেয়েরা চাকরি করেন তাদের কাজের পাশাপাশি কিছু সময় বিরতি দিয়ে রেষ্ট নিয়ে আবার কাজে ফেলা উচিৎ যাতে মানুসিক চাপ টা কম হয় এবং মেদ বৃদ্ধি হওয়ার সম্ভবনা টা কম থাকে। 

কৃত্রিম উপায়ে তলপেটের মেদ কমানো

বর্তমান আধুনিক যুগে আনেক কৃত্রিম পদ্ধতির বের হয়েছে পেটের মেদ কমানোর জন্য। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি পদ্ধতি হলো। Sweta Slim Belt এমন একটি বেল্ট যেটা পরে থাকলে বাইরের বাতাস বা অক্সিজেন বেল্ট এর ভিতর প্রবেশ করতে পারে না এবং বেল্টের চাপে এবং বেল্টের ভিতরকার তাপমাত্রার ফলে পেটের মেদ ঘাম আকারে কমতে থাকে।

আরো পড়ুনঃ রান্নায় পুদিনা পাতার ব্যবহার

এই বেল্ট ব্যবহার করা মেয়েদের জন্য আনেক সহজ। বেল্ট বাদে আনেক আয়ুর্বেদিক ওষুধ সেবন করে মেয়েদের পেটের মেদ কমানো যায় যেমন চিরা ভিজানো পানি, রসুন এর কোয়া, শশা, ইত্যাদি কিছু নিদিষ্ট সবজি বা ফল কিছু প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সেবন করা যায়। 

পেটের মেদ কমানোর খাবার তালিকা

আপনার শরীরের মেদ কমানো এটা খুব একটা কঠিন কাজ নয়। একটা মানুষ ইচ্ছে করলেই তার শরীরের ওজন বাড়াতে ও কমাতে পারে। যে খাবারগুলো শরীরের মেদ বাড়াতে ও কমাতে অত্যন্ত কার্যকরী তা নিচে উল্লেখ করা হলো, সবজি জাতীয় খাবার: সাধারণত সবজি জাতীয় খাবারে ফাইবার এবং মাইক্রো উপাদান থাকে সেগুলো খাবার স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারী। ফাইবার যুক্ত খাবার খেলে খাবার খুব দ্রুত হজম করতে সাহায্য করে যা চর্বি কমাতেও বেশ কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।

আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া যাবেনা

ফাইবার যুক্ত খাবার দেহের যে চর্বির অংশ রয়েছে। মলত্যাগের সময় সেগুলোও মলের সাথে বের করে দিতে বেশ কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। তাছাড়া বিভিন্ন ধরনের ফল এবং ফলের রসেও অনেক ফাইবার রয়েছে যা ক্ষুধা নিবারণ করতে এবং আপনার শরীরের ফ্যাট অর্থাৎ চর্বি কমাতে সাহায্য করে।

গ্রিন টি -- চা খেলে মানুষের মন অনেকটাই সতেজ থাকে। আর পেটের মেদ কমাতে গ্রিন টি বিশেষ ভূমিকা রাখে। তাই আজেবাজে ধরনের চা খাওয়ার অভ্যাস না করে নিয়মিত গ্রিন টি পান করুন।

বাদাম -- যদিও বাদাম ফ্যাট জাতীয় খাবার তারপরও অনেক স্বাস্থ্যবিদরা মনে করেন যে সব ধরনের ফ্যাট জাতীয় খাবার শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারক নয়। কিছু কিছু ফ্যাট জাতীয় খাবার শরীরের প্রোটিনের উপাদান ঠিক রেখে শরীরকে সুস্থতা রাখতে সাহায্য করে। ফ্যাট কমানোর জন্য যেমন ভিটামিনের প্রয়োজন তেমনি শরীরে অতিরিক্ত ভিটামিন কমানোর জন্য আবার খাবারের প্রয়োজন।

মাছ -- সামুদ্রিক মাছে এক বিশেষ ধরনের অ্যাসিড থাকে। এই এসিড পেটের চর্বিকে সরাতে এবং আমাদের শরীরে যতটুকু চর্বির প্রয়োজন তার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।

মসলা -- মসলা হিসেবে রান্নায় যে সকল মসলার ব্যবহার করা হয় তার অধিকাংশ গুলোই স্বাস্থ্যের পক্ষে অর্থাৎ মেদ বাড়াতে পারে। আমাদের দেশে যে সকল মসলা রান্নায় ব্যবহার করলে শরীরের সাথে সমঝোতা রাখতে পারে সে মসলাগুলো হল হলুদ, রসুন, আদা, দারুচিনি। এই মসলাগুলো শরীরের স্বাস্থ্য ঠিক রেখে খাবার খেয়ে সুস্বাদু করতে এবং হজম করতেও বিশেষ ভূমিকা রাখে। অনেক বেশি পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সাইড থাকে যা ওজন কমাতে সাহায্য করে।

পানি -- বিভিন্ন খাবার খাওয়ার জন্য আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের অপ্রয়োজনীয় পদার্থ অর্থাৎ বর্জ্য পদার্থ জমা হয়ে থাকে আর সেগুলো যদি শরীর থেকে বের করে না দেওয়া হয় তাহলে শরীরে অদ্ভুত রকমের পরিবর্তন অর্থাৎ অটোমেটিকলি শরীরের মেদ বাড়তে পারে। এই অপ্রয়োজনীয় পদার্থ শরীর থেকে বের করার জন্য আপনাকে প্রতিদিন অন্তত ১০ থেকে ১২ লিটার জল খেতে হবে।

আশ জাতীয় খাবার -- বিভিন্ন ধরনের আশ জাতীয় খাবার রক্তের ইনসুলিন বাড়াতে বেশ সহায়ক এবং এই ইনসুলিন শরীরের রক্তের শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে। আঁশ জাতীয় খাবারে বেশি পরিমাণ যে ভিটামিন টি থাকে তা হচ্ছে ভিটামিন বি। আর আপনারা সবাই জানেন ভিটামিন বি রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা কতটুকু বাড়ায়। তাছাড়া ও শরীরের বিএমআর প্রক্রিয়া শরীরকে সঠিক প্রক্রিয়ায় পরিচালনা করতে সাহায্য করে।

তলপেটের চর্বি কমানোর উপায়

তলপেটের চর্বি বেড়ে গেলে দেখতে যেমন খারাপ লাগে অন্যদিকে শারীরিকভাবেও নানান জটিলতার মধ্যে পড়তে হয় । এই কারণে আপনার যদি তলপেটে চর্বি জমে থাকে তাহলে উচিত হবে তাড়াতাড়ি তলপেটে চর্বি কমিয়ে ফেলা, এর কারণে আপনাকে জানতে হবে তলপেটের চর্বি কমানোর উপায়। নিচে আপনাদের জন্য তলপেটে চর্বি কমানোর উপায় গুলো বর্ণনা করা হলো।

গরুর মাংস -- গরুর মাংসের চর্বি তলপেটের চর্বি জমার একটি প্রধান কারণ। এই কারণে আপনাকে গরুর মাংসের চর্বি এড়িয়ে চলতে হবে গরুর মাংস থেকেও দূরে থাকতে পারলে ভালো হয়। তবে মাংস যদি খেতে হয় তাহলে চর্বি ছাড়া গরুর মাংস খেতে হবে ।

আলু -- আলু আমাদের নিত্যদিনের একটি সবজি। এই সবজি ছাড়া আমাদের জন্য চলে না। কিন্তু তলপেটে চর্বি জমার আরেকটি প্রধান কারণ হলো আলু বেশি পরিমাণে খাওয়া। তে হলে আমাদের আলুর খাওয়ার পরিমাণ একেবারে কমিয়ে দিতে হবে।

তেল -- তলপেটের মেদ কমাতে হলে অবশ্যই সয়াবিন তেল, পামওয়েল সহ যেকোনো ধরনের তেল এড়িয়ে চলতে হবে।

ডিম -- ডিম শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করলেও বেশি পরিমাণে ডিম খেলে তলপেটে মেদ জমে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। এজন্য একটি নির্দিষ্ট  পরিমাণে ডিম খেতে হবে।

জিরা পানি -- তলপেটের মেদ কমাতে জিরা পানি খুব কার্যকরী একটি পানীয়। রাতে ভিজিয়ে রাখা জিরার পানি সকালে খালি পেটে খান এতে আপনার তলপেটের মেঘ ঝরে যাবে।

পুষ্টি কর খাওয়ারের আভ্যাস তৈরি করা ফ্যাট জাতীয় খাবার কম খাওয়া

আমাদের প্রতিদিনে খাবারের মধ্যে সব ধরনের খাবার থাকে। তার মধ্যে আমাদের পুষ্টি কর খাদ্যগুলো প্রতিদিনের খাবার হিসেবে বেছে নিতে হবে যা আমাদর এই শরীরে নতুন করে ফ্ল্যাটের বৃদ্ধি না করে। আর তেল যুক্ত বাথের জাতীয় খাদ্য আমাদের খাদ্য থেকে বাদ দিতে হবে। উপরুক্ত নিয়ম গুলো মেনে চলে মেয়েদের তল পেটে মেদ জমা থেকে বিরত থাকবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাহারাব্লগ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url